৪ তম বিসিএস এ নতুনদের জন্য এবং যারা একবারও বিসিএস প্রিলি পাস করেন নি, তাদের জন্য

#৪০_বিসিএস এ নতুনদের জন্য এবং যারা একবারও বিসিএস প্রিলি পাস করেন নি, তাদের জন্য
--------------------------------
একজন শিক্ষার্থী বিসিএস প্রিলিমিনারি সহ অন্য জবের প্রিলিমিনারি পাসের জন্য ৪-৫ বছরে অন্তত ১০-১২ হাজার টাকার বই/শিট + ১০-১৫ হাজার টাকা কোচিং এর পেছনে খরচ করে। একবার পরিক্ষার্থীদের সংখ্যা দিয়ে ২০-৩০ হাজার টাকাকে গুন দিয়ে দেখেন। আর এই বিশাল অংকের টাকা কামাতে শত শত লেখক, কোচিং, প্রকাশক ইত্যাদির অভাব নেই। তাদের লজ্জাহীন, লোভাতুর, হীন প্রচারণায় নিজের বিবেকের তাড়নায় আজকে এই লিখাটি লিখতে বাধ্য হলাম।
আমরা চাকরি প্রার্থীরাই তো শেয়ালদের মুরগিছানা!!! সুতরাং সাবধান। মানলাম আমাদের মধ্যে কারো কারো টাকার অভাব নাই। কিন্তু, উলটাপালটা বই পড়ে বা মিস-গাইডেড হয়ে ক্ষতির শিকার তো আমরাই হবো।
সবার মেধা, ক্যালিবার, পড়া বোঝার ক্যাপাসিটি এক নয়। সব বই সবার জন্য না।সকলের প্রতি অনুরোধ, বইয়ের লেখক / ক্যাডার/ কোচিং/রিভিউ এর বানীতে বিভ্রান্ত না হয়ে, বই কেনার আগে নিজে একটু দেখে কিনবেন সেটা #আপনার_জন্যউপযোগী কিনা। আপনাকে ১০০ টা গাইডলাইন থেকে, নিজের জন্য উপযোগী নিজের গাইডলাইন নিজেকেই তৈরি করতে হবে।
আরেকটি অনুরোধ, কিছু শীট বিক্রেতা আছে (যেমনঃ- ড. সাহেদ) - এদের কাছে থেকে সাবধান। বিসিএস প্রিলি পাসের জন্য নাকি শুধু BCS Preliminary Analysis - by Gazi Mizanur বই বুঝে বুঝে পড়লেই হবে - এসব ভন্ডদের থেকেও সাবধান।
বিসিএস ক্যাডার হবার জন্য নিচের কথাগুলো সবসময়ই মাথায় রাখবেনঃ-
১. বেসিক বই পড়ার বিকল্প নেই, যদি বেসিক দুর্বল থাকে। বেসিক শক্ত না করে, হাবিজাবি বেশি বেশি পড়া বিপদজনক৷
২. সিলেবাস অনুযায়ী পড়া ফরজ। এর বাইরে পড়বেন তো ধরা খাবেন। (যেমনঃ- ২০০ টা দেশের মুদ্রা, রাজধানী, প্রেসিডেন্টের নাম, তথ্য)
৩. প্রিলির জন্য ফাইনালি ১৮০-১৮৫ মার্কের বেশি প্রস্তুতি নেওয়া বোকামী, যত দিন ধরেই পড়েন না কেনো।
৪. শুধু ডাইজেস্ট বা জব সলিউশন পড়ে বিসিএস ক্যাডার হওয়ার অসম্ভব - কোটা থাকলেও।
৫. কোচিং / কোচিং এর শিক্ষকদের / বইয়ের লেখকদের ব্যবসাই হলো তাদের তথাকথিত সেবা। হাতে গোনা কয়েকজন লেখক আছে, যারা হয়তোবা চাকরি প্রার্থীদের কথা একটু মাথায় রাখে। বাকি সব মুখোশধারী নিপাট লোভী ব্যবসায়ী।
-------------------------------------
বিশ্বাস করেন আর নাই বা করেন, বাজারের ম্যাক্সিমাম বইয়ের কোয়ালিটি ১৯-২০। ৭-১৭ না!!! ৮০% ই কপি পেস্ট জিনিস আর কোশ্চেন সলভ; নিজের মতো করে সাজানো। আরও কাহিনী আছে, যা এখন বলতে চাই না। যাচাই বাছাই করে বই কিনুন।
“If I had eight hours to chop down a tree, I’d spend six hours sharpening my axe. " - Abraham Lincoln.
আগে নিজের জন্য উপযোগী গাইডলাইন + বুকলিস্ট + প্ল্যানিং করুন সব কিছু বিচার বিবেচনা করে নিজে নিজেই ; এরপর নিজের উপর বিশ্বাস রেখে সৃষ্টিকর্তার উপর ভরসা রেখে যথাসাধ্য চেষ্টা করে যান। নিজের জন্য উপযোগী #Proper_Planning আর #Proper_Weapon ছাড়া যুদ্ধজয় সম্ভব না।
পোস্ট দেবার উদ্দেশ্য অনেক। কারোরই ক্ষতি কাম্য না। তবে, বাস্তবতা অনেক তিতা।
সুতরাং, হা হা, টিটকারি, গালিগালাজ ও এটেনশন সিকিং পোস্ট বলা উন্মুক্ত। আই ডোন্ট কেয়ার।
- আপনাদের সিনিয়র সহযোদ্ধা, রুদ্র।
#collected

কারেন্ট অ্যাফেয়ার্স থেকে সংগৃহীত

১. প্রতিদিন ঘুমান গড়ে সর্বোচ্চ ৭ ঘণ্টা। বেশি সময় নয়, ভালভাবে ঘুমানোই বড় কথা।মোবাইল সাইলেন্ট করে আর ল্যাপটপ দূরে রেখে ঘুমাবেন।
২. মোবাইলের ড্রাফ্টসে কিংবা একটা নোটবুকে আপনার মাথায় বিভিন্ন মুহূর্তে যে ভাল কথা কিংবা চিন্তাভাবনা আসে, তা লিখে রাখবেন।সাধারণত সুন্দর চিন্তাগুলি দুইবার আসে না।
প্রতিদিন ৩০ মিনিট নিয়ম করে কোন একটা মোটিভেশনাল বই পড়ুন কিংবা লেকচার শুনুন। এ সময় নিজের ইগোকে দূরে রাখবেন।
৪. কোন সময় মন যদি খুব অশান্ত হয়ে যায়, এবং কিছুতেই সেটাকে শান্ত করা না যায়, তবে ১০ মিনিট হাঁটুন আর হাঁটার সময় নিজের পদক্ষেপ গুনুন। আরেকটা কাজ করতে পারেন। সেটি হল, মাথা থেকে সমস্ত চিন্তা বের করে দিয়ে মাথাটাকে সম্পূর্ণ ফাঁকা করে দিয়ে চুপ করে ১০ মিনিট আকাশের দিকে তাকিয়ে থাকা।
৫. প্রতিদিন সকালে উঠে সেদিন কী কী কাজ করবেন, সেটি একটা কাগজে ১০ মিনিটে লিখে ফেলুন। কাগজটি সাথে রাখুন। আগের দিনের চাইতে অন্তত একটি হলেও বেশি কাজ করার কথা লিখবেন। রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে মিলিয়ে নিন, সবগুলি করতে পেরেছেন কিনা।
৬. যে কাজটা করা দরকার, সে কাজে জেদি হওয়ার চেষ্টা করুন। কাজটার শেষ দেখে তবেই ছাড়ুন।
৭. যিনি আপনাকে তার জীবনে অপরিহার্য মনে করেন না, তাকে আপনার জীবনে অপরিহার্য মনে করার বাজে অভ্যেস থেকে সরে আসুন।যে আপনাকে ছাড়াই সুস্থভাবে নিঃশ্বাস নিচ্ছে তার জন্যে দম আটকে মরে যাওয়ার মানে হয় না।আপনি কত সময় ধরে তার সাথে ছিলেন, সেটা বড় কথা নয়;বরং সামনের সময়টাতে কত বেশি তাকে জীবন থেকে ডিলিট করে থাকতে পারবেন, সেটাই বড় কথা।
৮. খুব দ্রুত পড়ার অভ্যাস করুন। পড়ার সময় কীভাবে অপ্রয়োজনীয় অংশগুলিতে চোখ বুলিয়ে যেতে হয়, সেটা শিখুন। প্রয়োজনীয় অংশগুলি দাগিয়ে দাগিয়ে বারবার পড়ুন। এতে আপনার পড়ার সময় কমে যাবে।
৯. আপনার বর্তমান অবস্থার দিকে তাকান। দেখবেন, কিছু কিছু বিষয়ে স্রষ্টার অনুগ্রহে আপনি অনেক বিপদ কিংবা দুর্ভাগ্য থেকে বেঁচে গেছেন এবং ভাল আছেন।ঘুমাতে যাওয়ার আগে শুকরিয়া আদায় করে ঘুমান।
১০. বিভিন্ন মোটিভেশনাল বই,বিভিন্ন গ্রেটম্যানদের বায়োগ্রাফি,বিভিন্ন ধর্মীয় গ্রন্থএসব বই পড়ার সময় অবশ্যই বিশ্বাস করে পড়তে হবে। যদি আপনি পৃথিবীতে সবকিছুই যুক্তি দিয়ে বিচার করেন, তবে পৃথিবীতে বেঁচে থাকাটা আপনার জন্য কঠিন হতে পারে। তবে বইগুলিতে যা যা আছে, সেগুলির মধ্য থেকে আপনার দরকারি জিনিসগুলিকেই গ্রহণ করুন।
১১. মাসে অন্তত দুইদিন রোযা রাখুন। রোযা মানসিক শক্তি বাড়ায়, সহনশীল এবং বিনীত হতে শেখায়।
১২. ব্যাগে অন্তত একটি ভাল বই রাখুন আর সুযোগ পেলেই পড়ুন। মোবাইলেও পিডিএফ আকারে বই রাখতে পারেন।
১৩. প্রতিদিন অন্তত একজন ব্যক্তিকে সাহায্য করুন কিংবা ক্ষমা করে দিন। এতে আপনার নিজের প্রতি সম্মানবোধ বাড়বে। নিজেকে সম্মান করুন সবচাইতে বেশি।
১৪. সপ্তাহে একদিন বাসার বারান্দায় দাঁড়িয়ে ভোর হওয়া দেখুন। এটি আপনার ভাবনাকে সুন্দর করতে সাহায্য করবে।
১৫. একটা সহজ বুদ্ধি দিই : অন্য মানুষকে সম্মান করে না, এমন লোকের সঙ্গ এড়িয়ে চলুন। উদ্ধত লোকের কাছ থেকে তেমন কিছুই শেখার নেই।
১৬. নিজের চারিদিকে একটা দেয়াল তৈরি করে রাখুন। সে দেয়ালেঘেরা ঘরে আপনি নিজের মতো করে নিজের কাজগুলি করার জন্য প্রচুর সময় দিন। এতে আপনি অন্যদের চাইতে একই সময়ে বেশি কাজ করতে পারবেন। সবাইকেই সময় দিলে আপনি নিজের কাজগুলি ঠিকমতো করতে পারবেন না।
১৭. প্রতিদিন একটা ভাল বইয়ের অন্তত ৩০ পৃষ্ঠা না পড়ে ঘুমাতে যাবেন না। ফেসবুকিং করার সময় বাঁচিয়ে বই পড়ুন। বই পড়ে, এমন লোকের সাথে মিশুন। যে ছেলে কিংবা মেয়ে বই পড়ে না, তার সাথে প্রেম করার কিছু নেই। আর যদি ভালবেসেই ফেলেন, তবে তাকে বইপড়া শেখান।
১৮. আপনার চাইতে কম মেধা আর বুদ্ধিসম্পন্ন লোকজনের সাথে সময় কম কাটান। তবে কখনওই তাদেরকে আঘাত করে কোন কথা বলবেন না। একজন বুদ্ধিমান ব্যক্তির সাথে একবার কথা বলা ২০টা বই পড়ার সমান। ভুল লোকের সাথে সময় কাটানোর চাইতে একা একা থাকা ভাল।
১৯. প্রতিদিন আপনি যতটুকু কাজ করতে পারেন, তার চাইতে কিছু বাড়তি কাজ করুন।
২০. সপ্তাহে একদিন ঘড়ি এবং মোবাইল ফোন বন্ধ রেখে একেবারে নিজের মতো করে সময় কাটান। সেদিন বাইরের পুরো দুনিয়া থেকে নিজেকে বিচ্ছিন্ন করে ফেলুন এবং যা যা করতে ভাল লাগে কিন্তু ব্যস্ততার কারণে করা হয় না, সেসব কাজ করে ফেলুন।
২১. আপনি সম্মান করেন কিংবা পছন্দ করেন, এমন কোন ব্যক্তির ১০টি ভাল গুণ কাগজে লিখে ফেলুন। এরপর আপনি বিশ্বাস করুন যে, সে গুণগুলি আপনার মধ্যেও আছে এবং যতই কষ্ট হোক না কেন, সে গুণগুলির চর্চা করতে থাকুন। উনি যেরকম, সেরকম হওয়ার অভিনয় করুন। উনি যেভাবে করে কাজ করেন, একই স্টাইলে কাজ করুন। এ কাজটি ২ সপ্তাহ করে দেখুন, নিজের মধ্যে একটা পরিবর্তন দেখতে পাবেন।
২২. অন্যরা করার আগেই নিজেই নিজের বাজে দিকগুলি নিয়ে মাঝে মাঝে প্রকাশ্যে ঠাট্টা করুন। এতে করে আপনার নিজের উপর নিয়ন্ত্রণ বাড়বে।
২৩. প্রতিদিনই এমন দুটি কাজ করুন, যেগুলি আপনি করতে পছন্দ করেন না। করার সময় বিরক্ত লাগলেও থেমে যাবেন না। যেমন, এমন একটি বই পড়তে শুরু করুন, যেটি আপনার পড়া উচিত কিন্তু পড়তে ইচ্ছা করে না। কিংবা এমন একজনকে ফোন করুন যাকে ফোন করা দরকার কিন্তু করা হয়ে ওঠে না। কিংবা বাসার কমোডটি পরিষ্কার করে ফেলুন। এতে করে আপনার দ্রুত কাজ করার ক্ষমতা বাড়বে।
২৪. আপনি যেমন হতে চান, তেমন লোকের সাথে বেশি বেশি মিশুন। খেতে পছন্দ করে, এমন লোকের সাথে মিশে আপনি ওজন কমাতে পারবেন না।
২৫. দিনে একবার টানা ৩০ মিনিটের জন্য মৌন থাকুন। ওইসময়ে কারোর সাথেই কোন কথা বলবেন না। খুব ভাল হয় যদি চোখ বন্ধ করে পুরোনো কোন সাফল্যের কিংবা সুখের কোন স্মৃতির রোমন্থন করতে পারেন। এটা মানসিক শক্তি বাড়াতে সাহায্য করে।
২৬. প্রায়ই ভাবুন, আপনি এই মুহূর্তেই মারা গেলে আপনার পরিবারের বাইরে আর কে কে আপনার জন্য কাঁদবে। ওরকম লোকের সংখ্যা বাড়ানোর জন্য কী কী করা যায়, ভাবুন এবং করুন।
২৭. সকালে ভোর হওয়ার আগে উঠুন।বেশিরভাগ লোকই রাতে জাগে আর গল্প করে সময় নষ্ট করে।ভোরের আগে উঠতে পারলে, আপনাকে বিরক্ত করার কেউ থাকবে না,আপনি পড়াশোনা করা ছাড়া আর তেমন কোন কাজই পাবেন না।
২৮. কোন একটা কাজ করতে হুট করেই পরিশ্রম করা শুরু করে দেবেন না। আগে বুঝে নিন, আপনাকে কী করতে হবে, কী করতে হবে না। এরপর পরিশ্রম নয়, সত্যিই কঠোর পরিশ্রম করুন।
২৯. পৃথিবীতে কেউই জিরো থেকে হিরো হয় না। আপনাকে ঠিক করতে হবে, আপনি কোন ব্যাপারটাতে হিরো হতে চাচ্ছেন। আপনি যে বিষয়টাতে আগ্রহ বোধ করেন না, কিংবা যেটাতে আপনি গুরুত্ব দেন না, সেটাতে সময় দেয়া মানে, স্রেফ সময় নষ্ট করা। আপনি যেটাতে সময় দিচ্ছেন, সেটাই একদিন আপনাকে অন্যদের থেকে আলাদা করে চেনাবে।
৩০. বুদ্ধিমত্তা আর অর্জনের মধ্যে সম্পর্ক খুব ভাল নয়। যার যত বেশি বুদ্ধি, সে তত বেশি এগিয়ে, এরকমটা সবসময় নাও হতে পারে। স্কুল-কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ের সবচাইতে ভাল রেজাল্ট-করা স্টুডেন্টদের শতকরা মাত্র ২০ ভাগ গ্রেটদের তালিকায় নাম লেখাতে পারে। বাকি ৮০ ভাগ আসে তাদের মধ্য থেকে যাদেরকে নিয়ে কেউ কোনদিন স্বপ্ন দেখেনি। তাই শেষ রক্তবিন্দু দিয়ে হলেও নিজের সাথে লড়াই করে যান।
দুয়া করবেন আমার জন্য------------------------------
---------
ধন্যবাদ।

শতকরা হিসাব নিকাশের ম্যাজিক

→ যে কোন শতকরা হিসাব নিকাশ করে
ফেলুন মাত্র এক সেকেন্ডে!!!
১. সুদ = (সুদের হার x আসল x সময়) / ১০০
২. সময় = (১০০ x সুদ) / আসল x সুদের হার)
৩. সুদের হার = (১০০x সুদ) / (আসল x সময়)
৪. আসল = (১০০ x সুদ) / (সময় x সুদের হার)
উদাহরণ দেখুন-
১। শতকরা বার্ষিক ৬ টাকা হার সুদে ১২০০
টাকায় ৪ বছরের সুদ কত?
সমাধান, সুদ = (সুদের হার x আসল x
সময়) / ১০০
=(৬X১২০০X৪)/১০০ টাকা
=২৮৮ টাকা
২। শতকরা বার্ষিক ৬ টাকা হার সুদে কত
বছরে ১২০০ টাকায় সুদ ২৮৮ টাকা হবে ?
সমাধান, সময় = (১০০ x সুদ) / (আসল x
সুদের
হার)
=(১০০X২৮৮)/(১২০০X৬) বছর
=২৮৮০০/৭২০০ বছর
=৪ বছর
৩। শতকরা বার্ষিক কত হার সুদে ১২০০
টাকায়
৪ বছরের সুদ ২৮৮ টাকা হবে ?
সমাধান, সুদের হার = (১০০x সুদ) / (আসল x
সময়)
=(১০০X২৮৮)/(১২০০X৪) টাকা
=২৮৮০০/৪৮০০ টাকা
=৬ টাকা
৪। শতকরা বার্ষিক ৬ টাকা হার সুদে কত
টাকায় ৪ বছরের সুদ ২৮৮ টাকা হবে ?
সমাধান, আসল = (১০০ x সুদ) / (সময় x
সুদের
হার)
=(১০০X২৮৮)/(৪X৬) টাকা
=২৮৮০০/২৪ টাকা
=১২০০ টাকা
৫। মাত্র কয়েক সেকেন্ডে উত্তর বের
করেন
নিচের মত শতকরা অংকের-
ক) ২০% এর ৫০? = ১০ (২ *৫ = ১০)
খ) ১২৫ এর ২০% কত? = ২৫ (১২.৫*২=২৫)
গ) ১১৫২৫ এর ২৩% কত? = ২৬৫০.৭৫
(১১৫২.৫*২.৩=২৬৫০.৭৫
❑ অধ্যায় ভাজক সংখ্যা
❑ শর্ট-টেকনিকে ভাজক সংখ্যা
নির্ণয়ঃ
……………………………………......
# ______প্রশ্নঃ পরিক্ষায় আসতে পারে
72 এর ভাজক সংখ্যা
কতটি?
উত্তরঃ ১২টি
_______(প্রশ্নটি ২৫ তম বিসিএস সহ
পিএসসির বিভিন্ন আরো ৯টি
পরিক্ষায় আসছে)
.
# টেকনিকঃ
৭২ কে লসাগু করলে-
৭২÷২=৩৬
৩৬÷২=১৮
১৮÷২=৯
৯÷৩=৩
সুতরাং-(২×২×২) × (৩×৩)
.
____উপরে, লক্ষ করুন-
২হলো ৩বার এবং ৩ হলো ২বার
সুতরাং
৭২=২³ × ৩²
=(৩+১) × (২+১)=১২টি
____অর্থাৎ যত পাওয়ার [২³ এখানে
পাওয়ার (³) ] আপনি শুধু তার
সাথে ১ যোগ করে প্রাপ্ত পাওয়ার গুলো
গুন করে
দিলেই, উত্তর পেয়ে যাবেন।
.
# ব্যাখ্যাঃ ৭২ সংখ্যাটির ভাজক গুলো
হলো-
১, ২, ৩, ৪, ৬, ৮, ৯, ১২, ১৮, ২৪, ৩৬, ৭২।
.
______এখন, ৭২ সংখ্যাটি' তো ছোট,,
মনে হতে পারে টেকনিকের চেয়ে হাতে
করা সহজ!!
কিন্তু, যদি প্রশ্ন'টি আরো বড় হয়??
……………………………………......
❑# _______প্রশ্নঃ ৭৫৬০০ এর ভাজক
সংখ্যা কতটি?
______(প্রশ্নটি টেলিভিশন প্রকৌশলী
সহ আরো ২টি পরিক্ষা
আসছে)
.
# টেকনিকঃ
আগের মত লসাগু করলে পাই,
৭৫৬০০÷২=৩৭৮০০
৩৭৮০০÷২=১৮৯০০
১৮৯০০÷২=৯৪৫০
৯৪৫০÷৩=৪৭২৫
৪৭২৫÷৩=১৫৭৫
১৫৭৫÷৫=৫২৫
৫২৫÷৫=১০৫
১০৫÷৩=২১
২১÷৩=৭
সুতরাং-
(২ × ২ × ২ × ২) × (৩ × ৩ × ৩) × (৫ × ৫) ×

.
=২⁴ × ৩³ × ৫² × ৭¹
=(৪+১) × (৩+১) × (২+১) × (১+১)
=৫ ×৪ ×৩ ×২=১২০ (উত্তর)
……………………………………......
এভাবে, নিজে নিজে আরও কিছু গুরুত্বপূর্ণ
অংক প্র্যাকটিস
করতে পারেন-
❑# ______প্রশ্নঃ ১০০৮ সংখ্যাটিতে
কয়টি ভাজক আছে?
(প্রশ্নটি, থানা শিক্ষা অফিসার সহ
পিএসসি'র আরো ৭টি পরিক্ষায়
আসছে)
❑# _______প্রশ্নঃ ৫৩২০ সংখ্যাটিতে
কয়টি ভাজক আছে?
(প্রশ্নটি, দুদক সহ আরো ৪টি পরিক্ষায়
আসছে)
শতকরা হিসাবের শর্টকাট
সূত্রঃ-১
মূল্য বৃদ্ধি পাওয়া ব্যবহার কমানোর
ক্ষেত্রে
ব্যবহার_হ্রাসের_হার = (১০০ X মূল্য
বৃদ্ধির হার) ÷ (১০০ + মূল্য বৃদ্ধির হার)
উদাহারণঃ যদি তেলের মূল্য ২৫% বৃদ্ধি
পায় তবে তেলের ব্যবহার শতকরা কত
কমালে তেল বাবদ খরচ বৃদ্ধি পাবে না?
সমাধানঃ
ব্যবহার হ্রাসের হার = (১০০X ২৫) ÷ (১০০
+২৫) = ২০%
সূত্রঃ -২
মূল্য হ্রাস পাওয়া ব্যবহার বাড়ানোর
ক্ষেত্রে
ব্যবহার_বৃদ্ধির_হার = (১০০ X মূল্য
হ্রাসের হার) ÷ (১০০ - মূল্য বৃদ্ধির হার)
উদাহারণঃ
কাপড়ের মূল্য ২০% কমে গেল। কোন
ব্যক্তির খরচ বৃদ্ধি না করেও কাপড়ের
ব্যবহার শতকরা কত বৃদ্ধি করতে পারে?
সমাধানঃ ব্যবহার বৃদ্ধির হার = (১০০X ২০)
÷ (১০০ - ২০) = ২৫%
সূত্রঃ৩
দুটি সংখ্যার শতকরা হারের তুলনার
ক্ষেত্রে
শতকরা_কম /বেশি= (১০০ X শতকরা কম
বা বেশি) ÷ (১০০ + শতকরা কম বা বেশি)
উদাহারণঃ ক এর বেতন খ এর বেতন
অপেক্ষা ৩৫ টাকা বেশি হলে খ এর বেতন
ক অপেক্ষা কত টাকা কম?
সমাধানঃ শতকরা কম বা বেশি = (১০০ X
৩৫) ÷ (১০০ + ৩৫)= ২৫.৯৩%
সূত্রঃ৪
দ্রব্যমূল্যের শতকরা হার বৃদ্ধি পাওয়া
দ্রব্যের_বর্তমান_মূল্য = (বৃদ্ধির প্রাপ্ত
মূল্যে হার X মোট মূল্য) ÷ (১০০ + যে
পরিমাণ পণ্য কম হয়েছে)
উদাহরণঃ চিনির মূল্য ৬% বেড়ে যাওয়ায়
১০৬০ টাকায় পূর্বে যত কেজি চিনি কেনা
যেত এখন তার চেয়ে ৩ কেজি চিনি কম
কেনা যায়! চিনির বর্তমান দর কেজি
প্রতি কত?
সমাধানঃ দ্রব্যের বর্তমান মূল্য= (৬ X
১০৬০) ÷ (১০০ X ৩)= ২১.২০ টাকা
সূত্রঃ৫
দ্রব্যমূল্যের শতকরা হার হ্রাস পাওয়ায়
দ্রব্যের_বর্তমান_মূল্য = (হ্রাসকৃত
মূল্যেহার X মোট মূল্য)÷(১০০ + যে
পরিমাণ পণ্য বেশি হয়েছে)
উদাহরণঃ চালের মূল্য ১২% কমে যাওয়ায়
৬,০০০টাকায় পূর্বাপেক্ষা ১ কুইন্টাল চাল
বেশি পাওয়া যায়। ১ কুইন্টাল চালের দাম
কত?
সমাধানঃ দ্রব্যের বর্তমান মূল্য = (১২ X
৬০০০)÷(১০০ X ১)
= ৭২০ টাকা(উঃ)
সূত্রঃ৬
মূল্য বা ব্যবহার হ্রাস-বৃদ্ধির ক্ষেত্রে
হ্রাসের_হার =(বৃদ্ধির হার X হ্রাসের
হার)÷১০০
উদাহরণঃ চিনির মূল্য ২০% কমলো কিন্তু
চিনির ব্যবহার ২০% বেড়ে গেল এতে
চিনি বাবদ ব্যয় শতকরা কত বাড়বে বা
কমবে?
সমাধানঃ হ্রাসের হার = (২০ X ২০)÷১০০
= ৪% (উঃ)
বের করবেন
-
1. 30% of 50= 15
____(3.0x5.0=15)
-
আমরা জানি,
দশমিকের ডান পাশে একটা সংখ্যা
থাকলেই তাকে আমরা দশমিকের পূর্ণ
দশমিক আন্দাজ করতে পারি।
যেমন,
124.157894=124.2 লিখলেই চলে।
-
টেকনিকঃ-
-
এরকম শতকরা হিসাব করতে যেয়ে আমরা
উভয় পাশের একবারে ডানের সংখ্যার
আগে দশমিক বসিয়ে গুন করব।
-
2. 40% of 60= 24
___(4.0X6.0=24)
3. 20% of 190= 38
___(2.0X19.0=38)
4. 80% of 40= 32
___(8.0X4.0=32)
5. 20% of 18= 3.6
___(2.0X1.8=3.6)
6. 25% of 44=11
___(2.5X4.4=11)
7. 245% of 245=600.25
___(24.5X24.5=600.25)
-
-
এবার ঔষুধ গুলো খেয়ে দেখুনঃ-
-
1___Alatrol__24% of 25=?
-
2___Sergel__67% of 88=?
-
3___Omidon__50% of 70=?
-
4___Ediloss___65% of 80=?
-
5___Seclo____234% of 678=?
গণিতের বেসিক থেকে কিছু প্রশ্ন প্রায়
সব চাকরির পরীক্ষায় থাকে ভালো করে
লক্ষ্য রাখুন

১১০টি গুরুত্বপূর্ণ বানানের শুদ্ধরূপ

০১। অপরাহ্ন — অপরাহ্ণ
০২। অনুসূয়া — অনসূয়া
০৩। অত্যোন্ত — অত্যন্ত
০৪। অনুসঙ্গিক — আনুষঙ্গিক
০৫। আয়ত্ব — আয়ত্ত
০৬। আদ্যোন্ত — আদ্যন্ত
০৭। আকাংখা — আকাঙ্ক্ষা
০৮। আশীষ — আশিস
০৯। আশিবিষ — আশীবিষ
১০। আমাবস্যা — অমাবস্যা
১১। আলচ্যমান — আলোচ্যমান
১২। ইতিপূর্বে — ইতঃপূর্বে
১৩। ইতিমধ্যে — ইতোমধ্যে
১৪। ইদানিংকাল — ইদানীং
১৫। উচ্ছাস — উচ্ছ্বাস
১৬। উজ্জল — উজ্জ্বল
১৭। উদীচি — উদীচী
১৮। উপরুক্ত — উপরিউক্ত/উপর্যুক্ত
১৯। উৎকর্ষতা — উৎকর্ষ/উৎকৃষ্টতা
২০। উত্তারায়ন — উত্তারায়ণ
২১। উপযোগীতা — উপযোগিতা
২২। ঋন — ঋণ
২৩। একত্রিত — একত্র
২৪। ঐক্যতান — ঐকতান
২৫। ঐক্যমত — ঐকমত্য
২৬। কল্যান — কল্যাণ
২৭। কর্মজীবি — কর্মজীবী
২৮। কৃতীত্ব — কৃতিত্ব
২৯। কলংকিত — কলঙ্কিত
৩০। কার্য্যালয় — কার্যালয়
৩১। কৃজ্জটিকা — কৃজ্ঝটিকা
৩২। গীতাঞ্জলী — গীতাঞ্জলি
৩৩। জগত — জগৎ
৩৪। জোৎস্না — জ্যোৎস্না
৩৫। জীবীকা — জীবিকা
৩৬। তোরন — তোরণ
৩৭। তরান্বিত — ত্বরান্বিত
৩৮। তত্বাবধায়ক — তত্ত্বাবধায়ক
৩৯। দারিদ্রতা — দারিদ্র্য /দরিদ্রতা
৪০। দৈন্যতা — দৈন্য /দীনতা
৪১। দ্বন্দ — দ্বন্দ্ব
৪২। দূরাদৃষ্ট — দুরাদৃষ্ট
৪৩। দুষনীয় — দূষণীয়
৪৪। দূরাবস্থা — দুরবস্থা
৪৫। দধিচি — দধীচি
৪৬। নূন্যতম — ন্যূনতম
৪৭। নিরব — নীরব
৪৮। নিক্কন— নিক্বণ
৪৯। নিশিথিনি — নিশীথিনী
৫০। পরিস্কার — পরিষ্কার
৫১। পুরষ্কার — পুরস্কার
৫২। পানিণি — পাণিনি
৫৩। প্রনয়িণী — প্রণয়িনী
৫৪। পৈত্রিক — পৈতৃক
৫৫। পুরান — পুরাণ
৫৬। পিপিলিকা — পিপীলিকা
৫৭। প্রতিযোগীতা — প্রতিযোগিতা
৫৮। পোষ্টমাষ্টার — পোস্টমাস্টার
৫৯। প্রতিদ্বন্দ্বীতা — প্রতিদ্বন্দ্বিতা
৬০। প্রাণীবিদ্যা — প্রাণিবিদ্যা
৬১। বিভিসিকা — বিভীষিকা
৬২। বুদ্ধিজীবি — বুদ্ধজীবী
৬৩। বহিঃস্কার — বহিষ্কার
৬৪। ব্রাক্ষ্মন — ব্রাহ্মণ
৬৫। ব্যাতিত — ব্যতীত
৬৬। বিদুষি — বিদুষী
৬৭। বিদ্যান — বিদ্বান
৬৮। ব্যপ্ত — ব্যাপ্ত
৬৯। বৈচিত্র — বৈচিত্র্য
৭০। বাল্মিকি — বাল্মীকি
৭১। বয়ঃজেষ্ঠ্য — বয়োজ্যেষ্ঠ
৭২। ভূবণ — ভুবন
৭৩। ভৌগলিক — ভৌগোলিক
৭৪। ভাগিরথী — ভাগীরথী
৭৫। ভ্রাতাগন — ভ্রাতৃগণ
৭৬। ভবিষ্যৎদানী — ভবিষ্যদ্বাণী
৭৭। মুহুর্ত — মুহূর্ত
৭৮। মূমর্ষু — মুমূর্ষু
৭৯। মূর্ধণ্য — মূর্ধন্য
৮০। মনিষি — মনীষী

২৫ দিনেই শেষ করুন সরকারি প্রাথমিকে ‘সহকারী শিক্ষক’ নিয়োগের প্রস্তুতি

সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ‘সহকারী শিক্ষক’ নিয়োগের পরীক্ষা আগামী ১৯ থেকে ২৬ অক্টোবরের মধ্যে আয়োজনের নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়। এ বছর প্রাথমিকে সহকারী শিক্ষক নিয়োগে ১২ হাজার আসনের বিপরীতে ২৪ লাখ ৫ জন প্রার্থী আবেদন করেছেন। সে হিসেবে প্রতি আসনে লড়বেন ২০০ জন।
সহকারী শিক্ষক নিয়োগের পরীক্ষার প্রিপারেশন কিভাবে শুরু করবেন এ নিয়ে অনেকেই দ্বিধা-দণ্ডের মধ্যে আছেন, এ পোস্টটি  তাদের জন্যই। যেভাবে শর্টকার্ট পদ্ধতিতে শুরু করবেন তা দেওয়া হলো। আশাকরি পোস্টটি আপনার অনেক উপকারে আসবে। আপনার প্রয়োজনে তাই শেয়ার করে রাখুন।
বাংলাঃ
বাংলা ব্যাকরণ এর জন্য বই থেকে সমাস নির্ণয় করা শিখে ফেলুন। তাহলে ২ মার্ক শিওর হয়ে যাবে।
সন্ধি বিচ্ছেদ গুলো কয়েকবার পড়লেই মনে থাকবে। ব্যতিক্রম কিছু সন্ধি বিচ্ছেদ মুখস্থ করে ফেলবেন। পরিক্ষায় বার বার আসা প্রশ্নগুলো পড়বেন।
এক কথায় প্রকাশ, বাগধারা, সমার্থক শব্দ আমরা এস.এস.সি ও এইচ.এস.সি তে অনেক পড়েছি তাই কয়েকবার রিভিশন করলেই আয়ত্বে এসে যাবে।
✳ কিছু পারিভাষিক শব্দ ও বানান শুদ্ধিকরণ দুইদিন প্র‍্যাকটিস করলেই হয়ে যাবে।  শুধু নিয়ম গুলো শিখে নিবেন। এই টুকু শেষ করতে পারলে ব্যাকরণের অংশ নিয়ে চিন্তা নেই।
বাংলা সাহিত্যের জন্য কবি পরিচিতি আশাকরি ১ দিনের মধ্যে শেষ করতে পারবেন। কবিদের ও সাহিত্যিকদের বিখ্যাত বই, উপন্যাস, কাব্য, নাটক, জন্ম, মৃত্যু, ও এগুলো প্রকাশের তারিখ গুলো পড়বেন। অল্প সময়ের প্রস্তুতির জন্য একটা নোট খাতায় এগুলো লিখে রাখবেন যাতে আবার রিভিশন করতে পারেন। আপনার বাংলা অংশ নিয়ে আর চিন্তা করার দরকার নাই।
✴ইংলিশ নিয়ে যাদের ভয় বেশি তাদেরকে সহজ করে দিচ্ছি
  • Right form of Verb এর নিয়মগুলো পড়ুন আর কিছু প্র‍্যাকটিস করুন। Preposition এর কিছু নিয়ম আয়ত্ব করুন।(আমার টাইমলাইনে পাবেন) এই দুইটা ১ দিনেই শেষ করতে পারবেন + ৪ মার্ক কনফার্ম।
  • Voice এর ব্যাতিক্রম নিয়ম গুলো সহ পুরো অংশটা ভালোভাবে পড়ে নিবেন। ১/২ মার্ক থাকবেই।
  • Tense এর গঠন গুলো মুখস্থ করুন আর গঠন অনুযায়ী বাক্য সাজাতে চেষ্টা করুন।
  • Adjective + Adverb এর অনুচ্ছেদটা ১ দিনে শেষ করতে পারবেন আর এই গুলোর সংজ্ঞা ভালো ভাবে জানা থাকতে হবে।
  • Vocabulary জানতে হবে অনেক তাই আমার ১০০০+ Vocabulary পোস্টটি দেখতে পারেন।
  • অনুবাদের জন্য বাংলা ২য় পত্র বই এর অনুবাদ গুলো রিডিং দিবেন।
  • অনেকেই synonym ও antonym নিয়ে ভয় পায়। বাছাই করা ২০০ synonym ও antonym আমার টাইমলাইনে শেয়ার করে দিবো আশাকরি কমন পাবেন।
  • ইংলিশ গ্রামারের এই টুকু ভালো ভাবে শেষ করতে পারলে আশাকরি ভালো করতে পারবেন।
✳গণিতের কথা শুনলে অনেকের ভয়ে গলা শুকিয়ে যাওয়ার অবস্থা হয়। গণিতকে সহজ ভাবে ভাবুন। হিসেবকে বুঝায় চেষ্টা করুন।
পরিক্ষায় যে নিয়মের গণিত আসে তা কাল আলোচনা করা হয়েছে। কিভাবে শেষ করবেন তা বলছি।
লাভ ক্ষতি ও সুদ কষা থেকে ২ টা অংক থাকে। ক্লাস ৮ এর এই দুই অধ্যায়ের উদাহরণ সহ অংক গুলো করে ফেলুন। সহজে বুঝার জন্য আমার টেকনিক গুলো টাইমলাইনে শেয়ার করে রেখেছি সেগুলো দেখবেন। ঐকিক নিয়মের অংক গুলোর নিয়ম প্রায় এক তাই কয়েকটা নিয়ম শিখলে বাকি এমনিতেই পারবেন। আপনাকে বুঝতে হবে কি বের করতে হবে। লাভ না ক্ষতি, মুনাফা না আসল/মূলধন। পিতা পুত্রের ও মাতা কন্যার অংক থাকেই আর এই গুলোর নিয়ম প্রায় একই। দুই জনের মোট বয়স, কত বছর পর/আগে কার বয়স কত হবে/ছিল, বর্তমানে কার বয়স কত এই গুলোই আসে। এই নিয়ম গুলো করুন কমন আসবেই।
গড় থেকে অংক থাকে। গড়ের নিয়মটা শিখে নিবেন। এই অধ্যায়টা অনেক সহজ। অনুপাত আর ভগ্নাংশ এই দুই অধ্যায়ের জন্য একটু পরিশ্রম করতে হবে। কোন ভগ্নাংশ বড়/ছোট এই নিয়মের অংক গুলো আসে, বাঁশের খুটির কত অংশ কি রঙ এই গুলোও থেকেই প্রশ্ন আসে।পরিমাপ থেকে মূলত বর্গাকার / আয়তাকার মাঠের ভিতরে রাস্তা, ক্ষেত্রফল, ভূমির, দৈর্ঘ্য, প্রস্থ, উচ্চতা এসব সংক্রান্ত অংক আসে। এই নিয়মের গুলো করলেই কমন পাবেন।
বীজ গণিতে রাশিটির মান নির্ণয় এর অংক বেশি আসে। প্রথমে বীজ গণিতের সূত্র গুলোর প্রয়োগ ও ব্যবহার শিখবেন সাথে নিয়ন অনুযায়ী অংক করবেন। বীজ গণিতের প্রায় অংকই অনুসিদ্ধান্ত প্রয়োগে করতে হয় তাই সেই ব্যাপারে যত্নশীল হতে হবে। উৎপাদকে বিশ্লেষণে মিডিল ট্রাম পদ্ধতিতে যেসব সমাধান হয় সেগুলো বেশি আসে। আশাকরি ১ মাসে এই গুলো কভার হবে।
বৃত্ত, চতুর্ভুজ, রম্বস, সামান্তরিক, কর্ণ + জ্যামিতিক সংশ্লিষ্ট প্রশ্নগুলো পড়তে হবে।
✳সাধারণ জ্ঞান অনেকেই কম পড়েন।
প্রণালি, সভ্যতা, নদী, দেশ, রাজধানী, মুদ্রা শহর, নতুন প্রেসিডেন্ট / প্রধানমন্ত্রী নাম এগুলো থেকে ২/৩ প্রশ্ন কমন পড়তে পারে। সাধারণ জ্ঞান অল্প পড়লেই মনে থাকে তাই নির্দেশিকা অনুযায়ী পড়বেন।
Source: LINK

৫ টি প্যারাগ্রাফ শিখে লিখে ফেলুন ১২৭ টি প্যারাগ্রাফ

ছোটবেলা থেকে আমারা কতই না প্যারাগ্রাফ শিখি বা মুখস্ত করি। কিন্তু অনেক সময়ই আমাদের কমন আসেনা। সে অবস্থায় আমরা প্রশ্ন পেয়ে ঘাবরাইয়ে যাই, যার ফলে আমাদের পুরা পরিক্ষাই খারাপ হয়। সেই ইমারজেন্সি পরিস্থিতির জন্য অর্থাৎ পরীক্ষায় প্যারাগ্রাফ কমন না পরলে তখন কাজে আসবে এটি। এ পদ্ধতিতে পাঁচটি প্যারাগ্রাফ শিখেই লিখে ফেলতে পারেন যেকোনো প্যারাগ্রাফ। তাই আপনার প্রয়োজনে শেয়ার করে রাখুন।
এই প্যারাগ্রাফগুলো শিখে নিজ থেকে বানায় লিখতে পারবেন যেসব প্যারাগ্রাফ, তার নামসমূহঃ
1. Copying in the examination
2. Environment Pollution
3. Air pollution
4. Terrorism in the campus
5. Terrorism
6. Black marketing
7. Unadult marriage
8. Traffic jam
9.Load-shedding
10. Hartal day
11. Road accident
12. Drug addiction
13. Dangerous of smoking
14. Arsenic Pollution
15. Brain-drain
16. Gambling
17. Dacoity
18. Anarchy
19. Bribery
20. Black money
21. Child labour
22. Deforestation
23. Acid throwing
24. Superstition
25. Corruption
26. Political chaos
27. Women & child trafficking /torturing
28. Toll-extortion
29. Population problem
30. Conspiracy
➫ [ TOPIC ] is a great and harmful problem. It is not only a common matter for our own country but also for the other countries too. ➫ [ TOPIC ] destroying our social peach and happiness. Day by day it is going out of our control which is very alarming. Keeping this problem we can not imagine our peace and happy life. Though ➫ [ TOPIC ] is very tough to remove this problem totally from the society but we have to try at any cost. Without removing this acute problem people can’t get relief. Everybody wants a good solution for this problem. Beside govt. should come forward to overcome this problem. The law forces agencies should arrest them who are creating this kind of problem. ➫[ TOPIC ] is possible to remove by creating public awareness. So we should be more active to get better solution.
প্যারাগ্রাফের নামসমূহঃ
1. Bravity
2.Value of time
3.Honesty
4.Discipline
5.Perseverance
6.Confidence
7.Politeness
8.Ambition
9.Glorious mind
10.Optimism
11.Hopefulness
12.Talent
13.Self-help
14.Truthfulness
15.Courtesy
16.Friendship
17.Labour
18.Education
19.Patriotism
20.Character
21.Good manner
22.Popularity
23.Dignity
24.Love
25.Integrity
26.Punctuality
27.Kindness
28.Liberty
29.Dutifulness
30.Self-reliance
31.Obedience
31.Faithfulness
32.Modesty
33.Industry
34.Co-operation
35.Personality
36.Intellectuality
37.Humanity
38.Gratitude
39.Moral courage
40.Contentment
41.Common sense
42.Charity
43.Diligence
44.Tolerance
45.Self-criticism
46.Self-reliance
47.Civic-sence
48.Cleanliness
➫ [ TOPIC ] is the most valuable and powerful element of our success in life. It enriches self-confidence of our
running life. If we want to reach of our aim we must attain such quality. It is need to have for mental faculty. ➫[ TOPIC ] can bring out reward for human beings. It is important to have ➫ [ TOPIC ] to retain the existence of
human beings. Without ➫ [ TOPIC ]
anybody can not achieve anything great and glorious. A man can lose his
prestigious life for its absence. Most of the greatest persons have gained success by it. ➫[ TOPIC ] is a kind
of knowledge which thing no training can teach. ➫ [ TOPIC ] broadens our outlook. Therefore we should have this quality at any cost.
প্যারাগ্রাফের নামসমূহঃ
1. Dish Antenna
2. Satellite
3. Mobile
Phone
4. Cellular Phone
5. Internet
6. Computer
7. E-mail/Fax
8. Electricity
9. Credit Card
10. Money Gram
11. Aeroplane
We live in the age of science and
technology. With the help of science and technology we have invented many wonderful things. ➫ [ TOPIC ] is one of them. It is the blessing of science for the world. Today we can enjoy various objectives of the world through ➫ [ TOPIC ] . It brought the remotest places of the world on hand. It has some exceptional power. We should use this technology properly. We can widen our knowledge by it in different fields. ➫ [ TOPIC ] gives us lot of opportunities and it mainly influence more on young generation. As every things has its both negative and positive side so ➫ [ TOPIC ] has also two sides and we should use only positive sides which provide us useful knowledge.
প্যারাগ্রাফের নামসমূহঃ
1. Writing poem
2. Singing song
3. Keeping a diary
4. Catching fish
5. Jogging
6. A boat race
7. Collecting stamps
8. Traveling
9. Swimming
10. Gardening
11. Fishing
12. Boating
13. Reading habit
14. Playing chess
15. Jocking
16. Writing letter
17. Painting
18. Buying things
19. Flying kite
20. Early rising
21. Morning walk
22. Amusement
23. Buying books
➫ [ TOPIC ] is an interesting habit for stubborn life. By this kind of habit we can get rid of boring life. Everyone
should have any kind of hobby. ➫[ TOPIC ] is the shadow of life which gives us vast amusement. It can be a part and parcel of education and entertainment.Someone uses it for passing time. ➫[ TOPIC ] causes
some problems sometimes if we are not concern on working. ➫ [ TOPIC ] refreshes us not only physically but
also mentally. To sum up we should have any kind of hobby. It can be entertainment or education for us.
প্যারাগ্রাফের নামসমূহঃ
1. Hazrat Muhammad (sm)
2. Sheikh Mujib
3. A Virtuous Man
4. Rabindranath Tagore
5. Nazrul Islam
6. Mothr Teresa
7. Influence of a great man
8. Your favourite player
9. Moulana Bhashini
10. Your favourite person/Friend
11. Your Mother/Father/Grandmother/
Grandfather
12. A great Politician
13. The teacher you like most
14. Your ideal man
15. My pride/friend
➫ [ TOPIC ] is considered as an ideal in my life. I like most him because of his wonderful activities beside his clear-cut and embedded character. His embedded personality could be impressed my heart.For this reason he is my favorite person. His views on society, love of humanity and duty to the every steps attract one a lot.His clarity of mind, uprightness of thought,glorious,ideals and simplicity of life make one his fan. I respect his creativity, speech and his responsibility. Man like ➫[ TOPIC ] is very necessary for the state.Everyone should try to build up character, morality and personality like him. It is impossible to be a real person without responsibility, morality, embedded character and lofty ideals. For the
peace and happiness we should follow him.
Source: LINK

কৃষি বিষয়ক কিছু সংস্থার অবস্থান

✬ বাংলাদেশ রাবার বোর্ড - চান্দগাঁও, চট্টগ্রাম। ✬ বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট - জয়দেবপুর, গাজীপুর। ✬ বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউট - জয়দেবপুর, গাজীপুর। ✬ তৈলবীজ গবেষণা কেন্দ্র - জয়দেবপুর, গাজীপুর। ✬ বাংলাদেশ পাট গবেষণা ইনস্টিটিউট - মানিক মিয়া এভিনিউ, ঢাকা। ✬ বাংলাদেশ প্রাণিসম্পদ গবেষণা ইনস্টিটিউট - সাভার, ঢাকা। ✬ বাংলাদেশ ইক্ষু গবেষণা ইনস্টিটিউট - ঈশ্বরদী, পাবনা। ✬ বাংলাদেশ ডাল গবেষণা কেন্দ্র - ঈশ্বরদী, পাবনা। ✬ বাংলাদেশ চা গবেষণা ইনস্টিটিউট - শ্রীমঙ্গল, মৌলভীবাজার। ✬ বাংলাদেশ রেশম গবেষণা ও প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউট - রাজশাহী। ✬ বাংলাদেশ আম গবেষণা কেন্দ্র - চাঁপাইনবাবগঞ্জ। ✬ বাংলাদেশ গম গবেষণা কেন্দ্র - নশিপুর, দিনাজপুর। ✬ বাংলাদেশ মসলা গবেষণা কেন্দ্র - শিবগঞ্জ, বগুড়া। ✬ বাংলাদেশ তাঁত শিল্প ও প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউট - নরসিংদী। ✬ বাংলাদেশ পরমানু কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট -ময়মনসিংহ।

বিভিন্ন ভাষার শব্দ মনে রাখার শর্টকাট টেকনিক

পর্তুগীজ শব্দ মনে রাখার একটি কৌশলঃ গীর্জারপাদ্রী চাবি দিয়ে গুদামের আলমারি খুলে তাতে আনারস পেঁপে পেয়ারা আলপিন ও আলকাতরা রাখলেন।কেরানি দিয়ে কামরা পরিষ্কার করে জানালা খুলে দিলেন। তারপর পেরেক ইস্ত্রি ইস্পাত ও পিস্তল বের করে বালতিতে রেখে বোমা বানালেন। Pineapple guava and papaya with the Warehouse, opened the cupboard key girjarapadri pin and clean room with tar rakhalenakerani opened the window . Then the nail bomb in dress made of steel and the pistol out of the bucket . শব্দ গির্জা , চাবি , গুদাম ,আলমারি , আনারস , পেঁপে ,পেয়ারা, আলপিন , আলকাতরা, কেরানি ,কামরা, জানালা, পেরেক ,ইস্ত্রি ,ইস্পাত , পিস্তল , বালতি, টুপি , সাবান, বোতাম ,পুউরুটি , মিস্রি ,পেরেক, ইংরেজ ,নিলাম ও বেহালা ইত্যাদি । কিছু তুর্কি শব্দ মনে রাখার কৌশলঃ বিবি বেগম কোর্মা খায় বাহাদুর দেশচালায়। দারোগা বাবু তাকিয়ে দেখে গালিচায়কুলির লাশ। চাকু হাতে বাবুর্চি তাইদেখে হতবাক।সুলতান মাহমুদ বন্দুকনিয়ে দৌড়ে পালায় । শব্দ বাবা, দারোগা, কুলি, লাশ, চাকু, বাবুর্চি , সুলতান, বন্দুক , বারুদ , চাকর, মুচলেখা । আরবি শব্দ মনে রাখার কৌশল আরবে ইসলামে বিশ্বাসী ঈমানদার ওযু গোসল করে হাদিস কোরয়ান তসবি পড়ার পর হজ যাকাত ও কোরবানী করে হারাম হালাল ও আল্লাহর পথ মেনে চলে জান্নাত লাভ ও জাহান্নাম হতে মুক্তির জন্য। উকিল মোক্তার মক্কেল, মুন্সেফ কিতাব,কানুন, দোয়াত,কলম নিয়ে মহকুমা আদালতে এজলাসে বসে রায় খারিজ করেন। ঈদের দিন আলেম এলেম, ইনসান বলে মুসাফির লেবুর ব্যবসায় লোকসানে আছি। বাকির ওজর কেচ্ছা দালালি বাদ দিয়ে নগদ দাও। আরবি শব্দ : ঈমানদার, ওযু, গোসল, হাদিস, কোরয়ান, তসবি, হজ, যাকাত, কোরবানী, হারাম, হালাল, আল্লাহ, জান্নাত,জাহান্নাম, উকিল, মোক্তার, মক্কেল, মুন্সেফ, কিতাব,কানুন, দোয়াত,কলম,মহকুমা, আদালত, এজলাস, রায়, ঈদ, আলেম, এলেম, ইনসান, মুসাফির, লেবু, ব্যবসা, লোকসান, বাকি, ওজর, কেচ্ছা, দালালি ও নগদ মায়ানমার (বর্মি) শব্দ মনে রাখার টেকনিককরলেন। বর্মিরা লুঙ্গি ফুঙ্গি পছন্দ করে। *** লুঙ্গি ,ফুঙ্গি *** পাঞ্জাবি শব্দ মনে রাখার টেকনিক শিখদের কাছে পাঞ্জাবির চাহিদা অনেক। দেশি শব্দ মনে রাখার কৌশল এক গঞ্জের কুড়ি ডাগড় টোপরমাথায় দিয়ে চোঙ্গা হাতে পেটের জ্বালায়চুলা কুলা ডাব ও ডিংগা নিয়ে টং এর মাচায়উঠল। শব্দ গঞ্জ , কুড়ি, ডাগড়, টোপর, চোঙ্গা, চুলা, কুলা, ডাব, ডিংগা, টং ,মাচা ইত্যাদি । ফারসি শব্দ ফরিয়াদি সালিশের জন্য মুনশীর জন্য কাছে নালিশ করতে গেলে বেগম বাদশাহ, জমিদার আসামীকে জরিমানা ও খাজনা দিতে বলল। আফসোস, আলুর আমদানী রপ্তানী কম হওয়ায় বাগান থেকে বস্তা ভরে মরিচ, সবজি, পশম নিয়ে পাইকারী বিক্রেতা চশমা পরা চশমখোরের কারসাজিতে বদমাস জানোয়ার সুজমিয়ার আস্তানাতে নিয়ে গেল। ফরাসি শব্দ বুর্জোয়া ইংরেজ ও দিনেমাররা জাহাজে বসে ক্যাফেতে পিজা ও বিস্কুট খেতে খেতে রেস্তোরার পাশে গ্যারেজে ম্যাটিনির রেনেসা দেখবে বলল। ওলন্দাজ শব্দ মনে রাখার কৌশল ওলন্দাজরা ইস্কাপন , টেক্কা , তুরুপ , রুইতন , হরতন দিয়ে তাস খেলে শব্দ ইস্কাপন , টেক্কা , তুরুপ , রুইতন , হরতন , চিরাতন , ইস্কুল

English Literature For Basic Knowledge

# ইংরেজি সাহিত্যের প্রথম মহাকাব্য হল- Beowulf # ইংরেজি গদ্যের জনক – John Wyclif # শেক্সপিয়র জন্মগ্রহণ করেন-১৫৬৪ সালে # শেক্সপিয়র মৃত্যুবরণ করেন- ১৬১৬ সালে # শেক্সপিয়র নাটক লিখেছেন – ৩৭ টি। # William Wordsworth এর উপাধি হল- The Poet of Nature. # John Keats এর উপাধি হল- The Poet of Beauty. # John Milton এর উপাধি হল- English Epic Poet. # George Orwell এর মূল নাম হল- Eric Arthur Blair # George Eliot এর মূল নাম হল-Mary Ann Evans. # P .B. Shelley কে Oxford University থেকে বহিস্কার করা হয়েছিল। # ইংরেজি উপন্যাসের জনক- Henry Fielding # T .S. Eliot কে তার বিখ্যাত কবিতা ‘The Waste Land’ এর জন্য নোবেল পুরস্কার পেয়েছিল # John Keats পেশাগতভাবে একজন ডাক্তার ছিলেন। # Winston Churchill ছিলেন এমন একজন প্রধানমন্ত্রী যিনি সাহিত্যে নোবেল পেয়েছিলেন।

নিত্য প্রয়োজনীয় কিছু ইংরেজি শব্দ

কি আস্পর্ধা! - How dare !
কি দুঃখ! - What a pity!
কি বাজে বকো! - What nonsense!
কি বুদ্ধি! - What an idea!
কি ভীষণ/ কি ভয়ানক! - How terrible!
কি মিষ্টি! - How sweet!
কি লজ্জার কথা! - What a shame!
নিচে যাও - Go down.
নিশ্চয়ই! - Of course!
নেমে যাও/ নামো - Get down.
বলো - Speak.
এখনি যাও - Go at once.
এখান থেকে চলে যাও - Go away.
এখানে অপেক্ষা কর - Wait here.
এখানে থামো - Stop here.
এটাকে ভেঙো না - Don’t break it.
এদিকে এসো - Come here.
এদিকে দেখো - Look here.
ওরে বাবা! - Oh dear!
কখনই নয় - No, not at all.
কি লজ্জার কথা! - What a shame!
কি সুন্দর! - How lovely!
কেন হবেনা? / কেন নয়? - Why not?
খুব খুশির খবর! - How joyful!
খুব দুঃখের ব্যাপার! - How sad!
খুবই সুন্দর! - Excellent!
চুপ কর - Keep quiet.
চুপ করুন! - Quiet please/ please keep quiet!
ছিঃ খুব পরিতাপের বিষয়! - How disgraceful!
ছিঃ! - How disgusting!
ঠিক আছে - It’s all right.
ঠিক আছে - It’s fine.
ঠিকই তো! - Yes, it is!
তাই নাকি! - Is it so!
তাড়াতাড়ি কর/ চল! - Hurry up!

Definition জানার জন্য

১। J.S.C - এর পূর্নরূপ — Junior School Certificate. ২। J.D.C - এর পূর্নরূপ — Junior Dakhil Certificate. ৩। S.S.C - এর পূর্নরূপ — Secondary School Certificate. ৪। H.S.C - এর পূর্নরূপ — Higher Secondary Certificate. ৫। A.M - এর পূর্নরূপ — Ante meridian. ৬। P.M - এর পূর্নরূপ — Post meridian. ৭। B. A - এর পূর্নরূপ — Bachelor of Arts. ৮। B.B.S - এর পূর্নরূপ — Bachelor of Business Studies. ৯। B.S.S - এর পূর্নরূপ — Bachelor of Social Science. ১০। B.B.A - এর পূর্নরূপ — Bachelor of Business Administration ১১। M.B.A - এর পূর্নরূপ — এর পূর্নরূপ — Masters of Business Administration. ১২। B.C.S - এর পূর্নরূপ — Bangladesh Civil Service. ১৩। M.A. - এর পূর্নরূপ — Master of Arts. ১৪। B.Sc. - এর পূর্নরূপ — Bachelor of Science. ১৫। M.Sc. - এর পূর্নরূপ — Master of Science. ১৬। B.Sc. Ag. - এর পূর্নরূপ — Bachelor of Science in Agriculture . ১৭। M.Sc.Ag.- এর পূর্নরূপ — Master of Science in Agriculture. ১৮। M.B.B.S. - এর পূর্নরূপ — Bachelor of Medicine and Bachelor of Surgery. ১৯। M.D. - এর পূর্নরূপ — Doctor of Medicine./ Managing director. ২০। M.S. - এর পূর্নরূপ — Master of Surgery. ২১। Ph.D./ D.Phil. - এর পূর্নরূপ — Doctor of Philosophy (Arts & Science) ২২। D.Litt./Lit. - এর পূর্নরূপ — Doctor of Literature/ Doctor of Letters. ২৩। D.Sc. - এর পূর্নরূপ — Doctor of Science. ২৪। B.C.O.M - এর পূর্নরূপ — Bachelor of Commerce. ২৫। M.C.O.M - এর পূর্নরূপ — Master of Commerce. ২৬। B.ed - এর পূর্নরূপ — Bachelor of education. ২৭। Dr. - এর পূর্নরূপ — Doctor. ২৮। Mr. - এর পূর্নরূপ — Mister. ২৯। Mrs. - এর পূর্নরূপ — Mistress. ৩০। Miss - এর পূর্নরূপ — used before unmarried girls. ৩১। M.P. - এর পূর্নরূপ — Member of Parliament. ৩২। M.L.A. - এর পূর্নরূপ — Member of Legislative Assembly. ৩৩। M.L.C - এর পূর্নরূপ — Member of Legislative Council. ৩৪। P.M. - এর পূর্নরূপ — Prime Minister. ৩৫। V.P - এর পূর্নরূপ — Vice President./ Vice Principal. ৩৬। V.C- এর পূর্নরূপ — Vice Chancellor. ৩৭। D.C- এর পূর্নরূপ — District Commissioner/ Deputy Commissioner. ৩৯। S.P- এর পূর্নরূপ — Police Super. ৪০। S.I - এর পূর্নরূপ — Sub Inspector Police.

সাহিত্য পত্রিকার সম্পাদক এর নাম মনে রাখার কৌশল

সুরেশের মতো সমাজপতি হয় এখানে,
সাধনা – সুধীন্দ্রনাথ ঠাকুর – ১৮৯১
হিতকরী – মীর মোশাররফ – ১৮৯০ ( আজীজন নাহার – ১৮৭৪)
মিহির – শেখ আ: রহিম – ১৮৯২
সুধাকর – শেখ আ: রহিম – ১৮৮৯
সাহিত্যে – সুরেশ চন্দ্র সমাজপতি
ইসলাম প্রচারক রেয়াজুদ্দীন জ্ঞানান্বেষণে দক্ষিণের কাঙ্গাল গ্রামে যায়, সেখানে সে ওয়াজেদের সাথে এ যুগেরবানী বুলির মতো করে ছাড়ে যা জনগন গনবাণী ভাবে কমরেড মোজাফফর এর মতো যা কিছুটা যুদ্ধাপরাধীর সাঈদীর কন্ঠস্বরের মতো, এই কন্ঠমালা শুনে বিপ্লবী রনেশ ক্লান্তি এসে পড়ে, তাই সে বুদ্ধ দেবের কবিতা শুনে, নায়কের সঞ্জয় দওের মতো আশা জাগিয়ে তুলে।। এখানে,
ইসলাম প্রচারক – মো : রেয়াজুউদ্দীন আহমেদ
জ্ঞানান্বেষণ – দক্ষিণারঞ্জন মুখোপাধ্যায়
গ্রামবার্তা প্রকাশিকা – কাঙ্গাল হরিনাথ ( মফস্বল হতে প্রথম, কুষ্ঠিয়া, কুমারখালী)
সাম্যবাদী – মো: ওয়াজেদ আলী
যুগবাণী – বুলি > মুকবল হোসেন চৌধুরী
গনবাণী – কমরেড মুজাফফর
কন্ঠস্বর – আবদুল্লাহ আবু সায়ীদ
ক্রান্তি – রনেশ দাশগুপ্ত
কবিতা – বুদ্ধদেব বসু
আশা > পূর্বাশা – সঞ্জয় ভট্রাচার্য
★ নজরুলের : নবযুগ ( ১৯২০ তবে মোজাফফর ও ছিলেন সাথে), ধুমকেতু (১৯২২), লাঙল (১৯২৫)- পরিচালক বাট সম্পাদক মণিভূষণ, দৈনিক নবযুগ ( ১৯৪১)
মো: আকরাম খাঁ : মোহাম্মদী ( সাপ্তাহিক -১৯০৮, দৈনিক -১৯২২, মাসিক – ১৯২৭), আল এসলাম (১৯১৫), দৈনিক সেবক ( ১৯২১), দৈনিক আজাদ ( ১৯৩৫)
মো: নাসিরুদ্দিন : সওগাত ( মাসিক – ১৯১৮, সাপ্তাহিক – ১৯২৮)
মো শহীদুল্লাহ : আঙগুর ( ১৯২০, কিশোর মাসিক) বঙ্গীয় মুসলমান সাহিত্যে পএিকা ( ১৯১৮ তবে সাথে ছিলেন মোজাম্মেল হক যার অন্যতম সম্পাদনা # মোসলেম_ভারত – ১৯২০)
রাজা রামমোহন : সম্বাদ কৌমুদী, ব্রাম্মণসেবধি (১৮২১)
ঈশ্বর চন্দ্র গুপ্ত : সম্বাদ প্রভাকর ( বাংলায় ভাষায় প্রথম পএিকা) ( সাপ্তাহিক -১৮৩১, দৈনিক – ১৮৩৯)
১৮১৮ সালে প্রকাশিত :
মাশম্যানের মাসিক দিগদর্শন( হুগলীর শ্রীরামপুর মিশন হতে প্রকাশ ম্যাশম্যানের ২ টি পএিকা ) ও সমাচার দর্পণ( ১৮৪০ সাল পর্যন্ত চলে), গঙাকিশোর এর বাঙগাল গেজেট (১৬ ই মে) যা প্রথম ভারতীয় তথাপি বাঙগালী কতৃক পএিকা।
বাঙগাল গেজেট : ১৭৮০ সালে ২৯ সে জানুয়ারী কলকাতা থেকে প্রকাশিত প্রথম মুদ্রিত পএিকা যা ১৭৮২ সালে এই পএিকাটির অপমৃত্যু ঘটে।।
প্রথম মুসলমান সম্পাদক : ৭ ই মার্চ ১৮৩১ সালে ‘ সমাচার সভারাজেন্দ্র’ – যা ছিলো বাংলা – পারসি ভাষায় – কলকাতার কলিংগা থেকে- আলিমুল্লাহ,
কিছু কিছু অন্যতম পএিকা :
বঙগদূত – নীলমনি হালদার (১৮২৯)*
তত্ত্ববোধনী – অক্ষয় কুমার দও ( ১৮৪৩)**
মাসিক – প্যাঁরীচাদ ও রাধানাথ ( ১৮৫৪)*
ভারতী – দ্বিজেন্দ্রনাথ ঠাকুর (১৮৭৭)**
আখবারে এসলামীয়া – নইমউদ্দীনন
কোহিনুর – রওশন আলী ( ১৮৯৮) **
নারায়ণ – দেশবন্ধু চিওরঞ্জন
সবুজপত্র – প্রমথ ( ১৯১৪) ****
কল্লোল – দীনেশরঞ্জন (১৯২৩) ***
কালিকলম – প্রেমেন্দ্র (১৯২৬) **
দৈনিক ছোলতান – মনিরুজ্জামান ইসলামবাদী
প্রগতি – বুদ্ধদেব ও অজিত ( ১৯২৭) **
শিখা – আবুল হোসেন ( ১৯২৭) *****
নওরোজ – আফজাল
জয়তী – কাদির *
পরিচয় – সুধীন্দ্রনাথ (১৯৩১) **
সমকাল – সিকানদার আবু জাফর (১৯৫৭)***
পূর্বমেঘ – জিল্লুর সিদ্দিকী ও মুস্তফা নূরউল*
স্বাক্ষর – রফিক আজাদ ও আমিনুল
শিল্পকলা – মান্নান সৈয়দ
ইওেফাক – মানিক মিয়া

John Dryden ও তাঁর সাহিত্যকর্ম

সাহিত্যিকের নামটি খেয়াল করুন – Dryden। আচ্ছা Dry মানে কী? শুকনো অর্থাৎ শুকিয়ে যাওয়া। যারা বেশি কথা বলে, অন্যের সমালোচনা করে তাদের সবসময় কথা বলতে বলতে গলা শুকিয়ে যায়। এই সাহিত্যিক ও সমালোচনা করতেন। কার সমালোচনা করতেন জানেন? ভারতীয় সম্রাটের মনে যে সবার জন্য ভালোবাসা আছে এটা নিয়েই সমালোচনা করতেন। কী করতেন? সমালোচনা ( criticise) করতেন। এজন্যই ওনাকে বলা হয় “Father of English Criticism “। এত সমালোচনা করতেন যে কথা বলতে বলতে গলাটাই শুকিয়ে যেত। এজন্য নামের সাথেই যুক্ত আছে Dry শব্দটি। দেখলেই চিনে যাবেন তিনিই “Father of English Criticism “। আচ্ছা তিনি কার সমালোচনা করতেন বললাম? ভারতীয় সম্রাট (Indian Emperor) এর মনে যে সবার জন্য ভালোবাসা (all for love) আছে এটা নিয়েই তিনি সমালোচনা করে লিখলেন ২টি নাটকঃ >> Indian Emperor >> all for love কিন্তু জানেনই তো যারা বেশি কথা বলে তারা খুব চিন্তা করতে পারেনা। খালি অন্যের সমালোচনা করে, এটা তাদের অভ্যাস। এই যে বললাম, যারা বেশি কথা বলে তারা খুব চিন্তা করতে পারেনা। এটা আমি সত্যজিৎ এর কাছে থেকে শুনে তিনি লিখে দিলেন বিখ্যাত উক্তিটি “They think too little, who talk to much ” একটু আগে বললাম না, এটা তাদের অভ্যাস, সমালোচকের অভ্যাস। এটা অবশ্য পরে তিনি নিজেই স্বীকার করে বলেছেন – we first make our habits, than habits make us. উপরের কাল্পনিক কথাগুলো শুধু মনে রাখার জন্যই বললাম। আসুন এবার গল্প থেকে এই সাহিত্যিক সম্পর্কে কী কী জানলাম দেখেনিই একনজরে। || John Dryden: > Father of English Criticism. || Famous play: >> Indian Emperor >> all for love ||Quotes: >> They think too little, who talk to much >> we first make our habits, than habits make us.

জেনে নিন কিছু গুরুত্বপূর্ন শব্দার্থ

¤¤ Autobiography - আত্নজীবনী ¤¤ Bibliography - পুস্তক বিবরনী ¤¤ Biography - জীবন বৃত্তান্ত ¤¤ Cartography - মানচিত্র অংকন ¤¤ Calligraphy - সুন্দর হস্তাক্ষর বিদ্যা ¤¤ Cosmography - বিশ্ব গঠনতন্ত্র ¤¤ Cryptography - গোপন লেখা বা কোড তৈরির পদ্ধতি ¤¤ Demography - একটি জাতির অপরিহার্য পরিসংখ্যান সম্বন্ধীয় বিদ্যা ¤¤ Geography - ভূগোল ¤¤ Lithography - পাথরে লিখে তা হতে ছাপ নেওয়ার কৌশল ¤¤ Lexicography - অভিধান রচনা ¤¤ Orthography - বানান কৌশল ¤¤ Photography - আলোকচিত্র গ্রহন ¤¤ Pornography - অশ্লীল রচনা ¤¤ Seismography - ভূকম্পন বিদ্যা ¤¤ Stenography - সাংকেতিক লিখন পদ্ধতি ¤¤ Topography - নিয়মসম্মত স্হান বিবরনী ¤¤ Typography - মুদ্যাংকন বিদ্যা ¤¤ Telegraphy - তরিত্‍ বার্তা বিদ্যা ¤¤ Xylography - কাঠে খোদাই করার বিদ্যা

ভূগোল ও পরিবেশঃ (২২২ টি প্রশ্ন ও উত্তর) ‪

১. Geography শব্দের বাংলা প্রতিশব্দ কি?
উত্তর : ভূগোল।
২. কোন দেশের ভূগোলবিদ সর্বপ্রথম Geography শব্দটি ব্যবহার করে?
উত্তর : গ্রিস।
৩. তার নাম কি?
উত্তর : ইরাটসলেনিস।
৪. ‘পারসেপটিকস অন দ্য নেচার অব  জিওগ্রাফি’ কত সালে প্রকাশিত?
উত্তর : ১৯৫৯ সালে।
৫. ভূগোলের শাখা কয়টি?
উত্তর : ৯টি।
৬. মাধ্যমিক স্তরে কোন কোন শাখা পড়ানো হয়?
উত্তর : এ ধরনের।
৭. মহাকাশে অসংখ্য কি রয়েছে?
উত্তর : জ্যোতিষ্ক।
৮. সূর্য কি?
উত্তর : নক্ষত্র।
৯. চাঁদ কি?
উত্তর : উপগ্রহ।
১০. নক্ষত্রগুলো প্রকৃতপক্ষে কি?
উত্তর : জ্বলন্ত বাষ্পপিণ্ড।
১১. নিজস্ব আলো ও উত্তপ আছে কার?
উত্তর : নক্ষত্রের।
১২. পৃথিবীর নিকটতম নক্ষত্রের নাম কি?
উত্তর : সূর্য।
১৩. সূর্য লেকে পৃথিবীর দূরত্ব কত?
উত্তর : ১৫ কোটি কি. মি.।
১৪. সূর্য থেকে পৃথিবীতে আলো আসতে কত সময় লাগে?
উত্তর : ৮মি. ১৯ সেকেন্ড/৮.৩২ মি.।
১৫. চাঁদ থেকে পৃথিবীতে আলো আসতে কত সময় লাগে?
উত্তর : ১ মি. ২০/৩০ সে.।
১৬. সূর্যের নিকটতম নক্ষত্র কোনটি?
উত্তর : প্রঙ্মিা সেন্টারাই।
১৭. পৃথিবী থেকে তার দূরত্ব কত?
উত্তর : ৩৮ লাখ কোটি কি. মি.।
১৮. গ্যালাক্সি ক্ষুদ্র অংশকে কি বলে?
উত্তর : ছায়াপথ।
১৯. ছায়াপথ কোন আকাশে দেখা যায়?
উত্তর : উত্তর-দক্ষিণ।
২০. উল্কার অপর নাম কি?
উত্তর : ছুটন্ত তারা।
২১. ইংরেজিতে একে কি বলে?
উত্তর : Meteor.
২২. হ্যালির ধূমকেতু কে আবিষ্কার করেন?
উত্তর : এডমন্ড হ্যালি।
২৩. কত বছর পর পর হ্যালির ধূমকেতু দেখা যায়?
উত্তর : ৭৬ বছর।
২৪. সর্বশেষ কবে দেখা গেল?
উত্তর : ১৯৮৬ সালে।
২৫. পরবর্তীতে কবে দেখা যাবে?
উত্তর : ২০৬২ সালে।
২৬. ধূমকেতুর ইংরেজি নাম কি?
উত্তর : Comet
২৭. কোন শব্দ থেকে ধূমকেতু শব্দটি এসেছে?
উত্তর : গ্রিক শব্দ komet থেকে।
২৮. Komet অর্থ কি?
উত্তর : এলোকেশী
২৯. গ্রহের নিজস্ব কি নেই?
উত্তর : আলো ও তাপ।
৩০. গ্রহ আলো ও তাপ পায় কার কাছ থেকে?
উত্তর : সূর্য থেকে।
৩১. সৌরজগতের কয়টি গ্রহ আছে?
উত্তর : ৮টি।
৩২. পৃথিবীর একমাত্র উপগ্রহ কোনটি?
উত্তর : চাঁদ।
৩৩. কোন কোন গ্রহের উপগ্রহ নেই?
উত্তর : বুধ ও শুক্র।
৩৪. কোন গ্রহের উপগ্রহ সংখ্যা সবচেয়ে বেশি? কয়টি?
উত্তর : শনি। ২২টি।
৩৫. সূর্য কোন বর্ণের?
উত্তর : হলুদ।
৩৬. সূর্যের ব্যাস কত?
উত্তর : ১৩ লাখ ৮৪ হাজার কি. মি.।
৩৭. সূর্যের ভর কত?
উত্তর : ১.৯৯*১০১৩ কিলোগ্রাম।
৩৮. সূর্যের কেন্দ্রভাগ ও পৃষ্ঠভাগের উত্তাপ কত?
উত্তর : ১৫০,০০০,০০০ ও ৬০০০ সেলসিয়াস।
৩৯. কোনটি সবচেয়ে বড় গ্রহ?
উত্তর : বৃহস্পতি।
৪০. সবচেয়ে ছোট গ্রহ কোনটি?
উত্তর : বুধ।
৪১. কোন গ্রহ সূর্যের সবচেয়ে নিকটে অবস্থিত?
উত্তর : বুধ।
৪২. সূর্য থেকে বুধের দূরত্ব কত?
উত্তর : ৫.৮ কোটি কি.মি.।
৪৩. সূর্যকে একবার প্রদক্ষিণ করতে বুধের সময় লাগে?
উত্তর : ৮৮ দিন।
৪৪. নিজ অক্ষে আবর্তন করতে বুধের সময় লাগে?
উত্তর : ৫৮ দিন, ১৭ ঘণ্টা।
৪৫. কোন গ্রহে বায়ুমণ্ডল নেই?
উত্তর : বুধ।
৪৬. আমেরিকা ১৯৭৪ সালে বুধে কোন যানটি পাঠায়?
উত্তর : মেরিনার-১০।
৪৭. শুক্র গ্রহের অপর নাম কি?
উত্তর : শুকতারা বা সন্ধ্যাতারা।
৪৮. সূর্য থেকে শুক্রের দূরত্ব কত?
উত্তর : ১০.৮ কোটি কি.মি.।
৪৯. পৃথিবীর নিকটতম গ্রহ কোনটি?
উত্তর : শুক্র।
৫০. ব-দ্বীপকে ইংরেজিতে কী বলে?
উত্তর : Delta
৫১. সমগ্র ভূমিরূপ কয়টি ভাগে বিভক্ত ও কী কী?
উত্তর : ৩টি, পর্বত, মালভূমি ও সমভূমি।
৫২. পর্বত কয় প্রকার?
উত্তর : ৪ প্রকার।
৫৩. ভঙ্গিল পর্বতগুলোর নাম লিখ?
উত্তর : হিমালয়, আল্পস, রকি।
৫২. ভঙ্গিল পর্বতের প্রধান বৈশিষ্ট্য কী?
উত্তর : ভাঁজ
৫৫. আগ্নেয় পর্বতের উদাহরণ দাও।
উত্তর : ভিসুভিয়াস, কিলিমানজারো, ফুজিয়ামা।
৫৬. ল্যাকোলিথ পর্বত কোনটি?
উত্তর : USA ল্যাকোলিথ।
৫৭. সমভূমি কত প্রকার ও কি কি?
উত্তর : ২ প্রকার : ক্ষয়জাত ও সঞ্চয়জাত।
৫৮. বায়ুতে নাইট্রোজেন ও অক্সিজেনের পরিমাণ কত?
উত্তর : ৭৮.০২ ও ২০.৭১%
৫৯. বায়ুমণ্ডলের স্তর কয়টি?
উত্তর : ৬টি।
৬০. কোনগুলো আবহাওয়া ও জলবায়ুর উপাদান?
উত্তর : বায়ুর তাপ, চাপ, প্রবাহ, আদ্রতা ও বারিপাত।
৬১. বর্ষাকালে কেমন বায়ু প্রবাহিত হয়?
উত্তর : মৌসুমী।
৬২. মরুভূমিতে দিনে ও রাতে কেমন অবস্থা থাকে?
উত্তর : গরম ও ঠাণ্ডা।
৬৩. বায়ুমণ্ডলে জলীয় বাষ্পের পরিমাণ কত?
উত্তর : শতকরা ১ ভাগ।
৬৪. কোনো স্থানের ৩০-৪০ বছরের গড় আবহাওয়াকে কী বলে?
উত্তর : জলবায়ু।
৬৫. কোনোগুলো আবহাওয়া ও জলবায়ুর উপাদান?
উত্তর : বায়ুরতাপ, চাপ, প্রবাহ, আদ্রতা ও বারিপাত।
৬৬. বায়ূর আর্দ্রতা কী দ্বারা পরিমাপ করা হয়?
উত্তর : হাইগ্রোমিটার।
৬৭. বায়ুর আর্দ্রতা কত প্রকার ও কি কি?
উত্তর : ২ প্রকার, ১. পরম আদ্রতা ২. আপেক্ষিক আদ্রতা
৬৮. বৃষ্টিপাত কত প্রকার?
উত্তর : ৪ প্রকার।
৬৯. অয়ন বায়ু কত প্রকার ও কি কি?
উত্তর : ৩ প্রকার : অয়ন, পশ্চিমা ও মেরু বায়ু।
৭০. গর্জনশীল চলি্লশা কত থেকে কত ডিগ্রির মধ্যে?
উত্তর : ৪০্ন-৪৭্ন দক্ষিণ।
৭১. মওসুম কোন ভাষার শব্দ এবং এর অর্থ কী?
উত্তর : আরবি, ঋতু
৭২. ঋতু পরিবর্তনের সাথে সাথে বায়ুর সম্পর্ক রয়েছে?
উত্তর : মৌসুমী।
৭৩. বিশ্ব উষ্ণায়নের জন্য দায়ী গ্যাসের নাম কি?
উত্তর : কার্বন-ডাই-অক্সাইড,CFC, N2O মিথেন নাইট্রোস অঙ্াইড।
৭৪. সাধারণত প্রতি ১০০০ মিটার উচ্চতায় কত তাপমাত্রা হ্রাস পায়?
উত্তর : ৬।
৭৫. হাইড্রোজেন ও হিলিয়াম গ্যাসের প্রাধান্য দেখা যায় কোন স্তরে?
উত্তর : এক্সোমন্ডলে।
৭৬. কোন স্তরে ওজোন (O3) গ্যাসের প্রাধান্য আছে?
উত্তর : স্ট্রাটোস্থিয়ার
৭৭. বায়ুমণ্ডলের স্তর কয়টি?
উত্তর : ৬টি
৭৮. প্রথম ও শেষ তিনটি মণ্ডলকে কী বলে?
উত্তর: সমমণ্ডল ও বিষমন্ডল।
৭৯. নিরক্ষরেখার অক্ষাংশ কত?
উত্তর : ০ডিগ্রী
৮০. সুমেরুর অক্ষাংশ কত?
উত্তর : ৯০ডিগ্রী
৮১. কুমেরুর অক্ষাংশ কত?
উত্তর : ৯০ডিগ্রী
৮২. নিরক্ষরেখা থেকে প্রত্যেক মেরুর কৌণিক দূরত্ব কত?
উত্তর : ৯০ডিগ্রী
৮৩. কর্কটক্রান্তি কত ডিক্রি?
উত্তর : ২৩.৫ডিগ্রী উত্তর।
৮৪. মকরক্রান্তি কত ডিগ্রি?
উত্তর : ২৩.৫ডিগ্রী দক্ষিণ।
৮৫. সুমেরুবৃত্ত বলা হয় কত ডিগ্রিকে?
উত্তর : ৬৬.৫ডিগ্রী উত্তর।
৮৬. কুমেরুবৃত্ত বলা হয় কত ডিগ্রিকে?
উত্তর : ৬৬.৫ডিগ্রী দক্ষিণ।
৮৭. বিষুবরেখাকে কী বলে?
উত্তর : মহাবৃত্ত।
৮৮. নিম্ন অক্ষাংশ কত ডিগ্রি?
উত্তর : ০০-৩০ডিগ্রী
৮৯. মধ্য অক্ষাংশ কত ডিগ্রি?
উত্তর : ৩০ডিগ্রী-৬০ডিগ্রী
৯০. উচ্চ অক্ষাংশ কত ডিগ্রি?
উত্তর : ৬০ডিগ্রী-৯০ডিগ্রী
৯১. অক্ষাংশ নির্ণয়ের কয়টি পদ্ধতি
আছে? কী কী?
উত্তর : ২টি, ১টি ধ্রুবতারা ২ সেঙ্ট্যান্ট ও সূর্যের অবস্থান থেকে।
৯২. যে যন্ত্রের সাহায্যে সূর্যের উন্নতি পরিমাপ হয় তাকে কী বলে?
উত্তর : সেক্সট্যান্ট।
৯৩. সূর্য কোন অক্ষাংশের উপর লম্বভাবে কিরণ দিলে তাকে কী বলে?
উত্তর : বিষ্ণুলম্ব। (২৩.৫ডিগ্রী উত্তর :২৩.৫ডিগ্রী দক্ষিণ)
৯৪. দ্রাঘিমা রেখার অপর নাম কী?
উত্তর : মধ্যরেখা
৯৫. মূল মধ্যরেখা কোন শহরের উপর দিয়ে গেছে?
উত্তর : যুক্তরাজ্যের লন্ডন শহরের গ্রিনিচ।
৯৬. মূল মধ্যরেখার মান কত?
উত্তর : ০ডিগ্রী
৯৭. পৃথিবীর পরিধি দ্বারা উৎপন্ন কোন কত?
উত্তর : ৩৬০ডিগ্রী।
৯৮. প্রতি মিনিট দ্রাঘিমা এক ডিগ্রির কত অংশের সমান?
উত্তর : ১/৬ডিগ্রী অংশের।
৯৯. নিরক্ষরেখা ও মূল মধ্যরেখা পরস্পর ছেদ করলে অক্ষাংশ ও দ্রাঘিমাংশ কত?
উত্তর : ০ডিগ্রী।
১১৮. কতটি পদ্ধতিতে দ্রাঘিমা নির্ণয় করা যায়?
উত্তর : ২টি, ১ স্থানীয় সময়ের পার্থক্য ২ গ্রিনিচের সময়ের পার্থক্য
১০০. ১০ দ্রাঘিমার জন্য সময়ের পার্থক্য হয় কত?
উত্তর : ৪ মিনিট।
১০১. গ্রিনিচের সঠিক সময় কোন ঘড়ি থেকে জানা যায়?
উত্তর : ক্রনোমিটার ঘড়ি।
১০২. কোন যন্ত্রের সাহায্যে স্থানীয় সময় নির্ণয় করা যায়?
উত্তর : সেক্সট্যান্ট
১০৩. আমেরিকার প্রমাণ সময় কয়টি?
উত্তর : ৪টি।
১০৪. কানাডার প্রমাণ সময় কয়টি?
উত্তর : ৫টি
১০৫. গ্রিনিচের স্থানীয় সময়কে সমগ্র পৃথিবীর কী সময় ধরা হয়?
উত্তর : প্রমাণ সময়।
১০৬. বাংলাদেশের সময় গ্রিনিচের সময় অপেক্ষা?
উত্তর : +৬ ঘণ্টা
১০৭. বাংলাদেশের মধ্যভাগে কোন রেখা অবস্থিত?
উত্তর : ৯০ডিগ্রী পূর্ব।
১০৮. কোনো স্থানের দ্রাঘিমা এবং এর প্রতিপাদ স্থানের দ্রাঘিমা কত?
উত্তর : ১৮০ডিগ্রী।
১০৯. আন্তর্জাতিক তারিখ রেখা কোন ভাগের উপর দিয়ে গেছে?
উত্তর : জলভাগ।
১১০. কোন মহাসাগরের উপর দিয়ে আন্তর্জাতিক তারিখ রেখা গেছে?
উত্তর : প্রশান্ত মহাসাগর।
১১১. আন্তর্জাতিক তারিখ রেখাটি কত ডিগ্রি পূর্ব ও পশ্চিম দ্রাঘিমা রেখা?
উত্তর : ১৮০ডিগ্রী পূর্ব ও পশ্চিম।
১১২. কোন কোন স্থানের উপর দিয়ে আন্তর্জাতিক তারিখ রেখা গেছে?
উত্তর : সাইবেরিয়ার উ. পূর্ব অংশ অ্যালিউসিয়ান, ফিজি ও চ্যাথাম দ্বীপপুঞ্জের উপর।
১১৩. পৃথিবীর আবর্তন গতিকে কোন গতি বলে?
উত্তর : আহ্নিক গতি
১১৪. পরিক্রমণ গতিকে কোন গতি বলে?
উত্তর : বার্ষিক গতি
১১৫. পৃথিবীর পূর্ণ আবর্তনের সময়কে কী বলে?
উত্তর : সৌরদিন
১১৬. কোন গতির ফলে বায়ুপ্রবাহ ও সমুদ্রস্রোতের পরিবর্তন হয়?
উত্তর : আহ্নিক গতি।
১১৭. জোয়ার ভাটা কেন সংঘটিত হয়?
উত্তর : আহ্নিক গতির ফলে/চাঁদের আকর্ষণে।
১১৮. চাঁদ পৃথিবীর চারদিকে একবার ঘুরে আসে কত দিনে?
উত্তর : ২৭ দিন।
১১৯. কোন বিজ্ঞানী কত সালে আহ্নিক গতির প্রমাণ দেন?
উত্তর : ফরাসি বিজ্ঞানী ফুকো, ১৮৫১ সাল।
১২০. আকার অনুসারে শিল্পকে কয়ভাগে ভাগ করা যায়?
উত্তর : ৩ ভাগে।
১২১. জাপান কি কি দ্রব্য রপ্তানি করে?
উত্তর : লোহা, ইস্পাত, ইলেকট্রনিক্স সামগ্রী, মোটরগাড়ি, জাহাজ ও বিভিন্ন শিল্পদ্রব্য।
১২২. কোন কোন দ্রব্য জাপান আমদানি করে?
উত্তর : লোহা ও কয়লা।
১২৩. বাংলাদেশের অবস্থান লিখ?
উত্তর : ২০ন৩৪ – ২৬ন৩৮ উ. অক্ষরেখা এবং ৮৮ন০১- ৯২ন৪১ পূর্ব দ্রাঘিমা রেখা।
১২৪. বাংলাদেশের মাঝখান দিয়ে কোন রেখা অতিক্রম করেছে?
উত্তর : কর্কট ক্রান্তি রেখা।
১২৫. বাংলাদেশের টেরিটোরিয়াল সমুদ্রসীমা কত?
উত্তর : ১২ নটিক্যাল মাইল।
১২৬. অর্থনৈতিক একান্ত অঞ্চল কত?
উত্তর : ২০০ নটিক্যাল মাইল
১২৭. সামুদ্রিক মালিকানা মহীসোপানের কোন অংশ পর্যন্ত?
উত্তর : শেষ অংশ।
১২৮. ১ নটিক্যাল মাইল = কত কিমি?
উত্তর : ১.৮৫২ কিমি
১২৯. মহীসোপান কত নটিক্যাল মাইল পর্যন্ত বিস্তৃত?
উত্তর : ৩৫০ নটিক্যাল মাইল
১৩০. তাজিন ডং (বিজয়) এর উচ্চতা কত?
উত্তর : ১২৩১ মিটার।
১৩১. কোন সময়কে প্লাইস্টোসিনকাল বলে?
উত্তর: ২৫,০০০ বছর পূর্বের।
১৩২. বরেন্দ্র ভূমির মাটি কেমন?
উত্তর : ধূসর ও লাল
১৩৩. বাংলাদেশের নদীর সংখ্যা প্রায় কত?
উত্তর : প্রায় ৭০০।
১৩৪. বাংলাদেশের মোট নদীর দৈর্ঘ্য কত?
উত্তর : ২২,১৫৫ কিমি
১৩৫. কত সালে আন্তর্জাতিক তারিখ রেখা স্থির করা হয়?
উত্তর : ১৮৮৪ সালে।
১৩৬. পদ্মা যমুনার মিলিত স্থানকে কী বলে?
উত্তর: দৌলতদিয়া।
১৩৭. পদ্মা-মেঘনার কোথায় মিল হয়েছে?
উত্তর : চাঁদপুর।
১৩৮. মহানন্দার উপনদী কোনগুলো?
উত্তর : পুনর্ভবা, নাগর, পাগলা, কুলিন, ট্যাংগন
১৩৯. ব্রহ্মপুত্রের উপনদী কোনগুলো?
উত্তর : ধরলা ও তিস্তা
১৪০. ব্রহ্মপুত্রের শাখা নদী কোনগুলো?
উত্তর : বংশী ও শীতলক্ষ্যা
১৪১. যমুনার শাখা নদী কোনটি?
উত্তর : ধলেশ্বরী।
১৪২. ধলেশ্বরীর শাখা নদী কোনটি?
উত্তর : বুড়িগঙ্গা।
১৪৩. বাংলাদেশের প্রধান সমুদ্রবন্দর কোথায়?
উত্তর : চট্টগ্রামে।
১৪৪. কাপ্তাই বাঁধ কোন নদীর উপর?
উত্তর : কর্ণফুলী
১৪৫. কোন নদীর নাম একটি জেলার নামানুসারে?
উত্তর : ফেনী।
১৪৬. বাংলাদেশের জলবায়ু সাধারণত কেমন?
উত্তর : সমভাবাপন্ন।
১৪৭. বাংলাদেশের বার্ষিক গড় তাপমাত্রা কত?
উত্তর : ২৬.০১ সেলসিয়াস।
১৪৮. বার্ষিক গড় বৃষ্টিপাত কত?
উত্তর : ২০৩ সেমি
১৪৯. বাংলাদেশের কোন অঞ্চলে সবচেয়ে বেশি বৃষ্টিপাত হয়?
উত্তর : সিলেট অঞ্চলে।
১৫০. বাৎসরিক বৃষ্টির কত অংশ বর্ষাকালে হয়?
উত্তর : চার-পঞ্চমাংশ।
১৫১. বাংলাদেশের কোন অঞ্চল গম চাষের জন্য উপযোগী?
উত্তর : উত্তরাঞ্চল
১৫২. বাংলাদেশের কত লোক কৃষি কাজের সাথে জড়িত?
উত্তর : ৪৭.৩০%
১৫৩. বাংলাদেশে কত প্রকার পাট চাষ হয়?
উত্তর : ২ প্রকার।
১৫৪. বাংলাদেশের বনভূমির পরিমাণ কত?
উত্তর : ১৩ ভাগ
১৫৫. শক্তির অন্যতম উৎস কী?
উত্তর : কয়লা
১৫৬. আবিষ্কৃত গ্যাস ক্ষেত্রের সংখ্যা কতটি?
উত্তর : ২৩টি।
১৫৭. শিল্পকারখানায় কাঁচামাল হিসেবে কী ব্যবহৃত হয় কোনটি?
উত্তর : প্রাকৃতিক গ্যাস।
১৫৮. বর্তমানে কাগজের কল কয়টি আছে?
উত্তর : ৬টি।
১৫৯. বোর্ড মিল ও নিউজপ্রিন্ট কারখানা কয়টি?
উত্তর : ৪টি ও ১টি
১৬০. হিউয়েন সাং কোন দেশের পরিব্রাজক?
উত্তর : চীনা
১৬১. তিনি কত সালে বাংলাদেশে আসেন?
উত্তর : সপ্তম শতাব্দী।
১৬২. তিনি বাংলাদেশকে কী বলেন?
উত্তর : A seeping beauty emerging from mists & water.
১৬৩. মিটারগেজ কী?
উত্তর : ১ মি. প্রস্থ রেলপথ।
১৬৪. ব্রডগেজ কী?
উত্তর : ১.৬৮ মি. প্রস্থ রেলপথ।
১৬৫. বাংলাদেশে কয়টি রেলস্টেশন আছে?
উত্তর : ৪৪০টি।
১৬৬. বাংলাদেশের সমুদ্রবন্দর কয়টি?
উত্তর : ২টি
১৬৭. বাংলাদেশে আন্তর্জাতিক নদী কয়টি?
উত্তর : ৫৭টি।
১৬৮. শনি গ্রহের সবচেয়ে বড় উপগ্রহ কোনটি?
উত্তর : টাইটান
১৬৯. সূর্য কি?
উত্তর : নক্ষত্র
১৭০. চাঁদ কী?
উত্তর : উপগ্রহ
১৭১. সিন্ধু নদীর গিরিখাতটি কত মি. গভীর?
উত্তর : ৫১৮ মি.
১৭২. গ্যান্ড কালিয়ান কী?
উত্তর : গিরিখাত
১৭৩. এটি কত মি. বিস্তৃত?
উত্তর : ১৩৭-১৫৭ মি.
১৭৪. এটি কত মি. গভীর?
উত্তর : ২.৪ মি.
১৭৫. জনসংখ্যা বণ্টনের প্রভাবক কয়ভাগে বিভক্ত?
উত্তর : ২ ভাগে।
১৭৬. আবহাওয়া ও জলবায়ুর উপাদান কী কী?
উত্তর : বায়ুর তাপ, চাপ, বায়ু প্রবাহ, আদ্রতা ও রারিপাত।
১৭৭. বারিমণ্ডলের ইংরেজি প্রতিশব্দ কী?
উত্তর : Hydrosphere
১৭৮. উন্মুক্ত বিস্তীর্ণ জলরাশিকে কী বলে?
উত্তর: মহাসাগর
১৭৯. রাবিমণ্ডলের উন্মুক্ত বিস্তীর্ণ জলরাশিকে কী বলে?
উত্তর : মহাসাগর
১৮০. মহাসাগর অপেক্ষা স্বল্প আয়তন বিশিষ্ট জলরাশিকে কী বলে?
উত্তর : সাগর
১৮১. কীসের সাহায্যে সমুদ্রের গভীরতা মাপা যায়?
উত্তর : শব্দ তরঙ্গ।
১৮২. শব্দ তরঙ্গ প্রতি সেকেন্ডে পানির মধ্য দিয়ে কত মিটার যায়?
উত্তর : ১,৪৭৫ মিটার।
১৮৩. কোন যন্ত্রের সাহায্যে সমুদ্রের গভীরতা মাপা যায়?
উত্তর : ফ্যাদোমিটার।
১৮৪. মহীসোপানের গড় প্রশস্ততা কত?
উত্তর : ৭০ কিমি
১৮৫. মহীঢাল কত কিমি প্রশস্ত?
উত্তর : ১৬-৩২ কিমি
১৮৬. পৃথিবীর গভীরতম খাতের নাম কী?
উত্তর : ম্যারিয়ানা খাত
১৮৭. সমুদ্র স্রোতের প্রধান কারণ কী?
উত্তর : বায়ুপ্রবাহ
১৮৮. ২০৫০ সালে পৃথিবীর জনসংখ্যা কত দাঁড়াবে?
উত্তর : ৯ বিলিয়নের উপরে।
১৮৯. পৃথিবীর প্রাথমিক পর্যায় কত?
উত্তর : সুদূর অতীত থেকে ১৬৫০ খ্রি.
১৯০. কোন সময়কে মাধ্যমিক পর্যায় বলা হয়?
উত্তর : ১৬৫০-১৯০০ সাল।
১৯১. সাম্প্রতিক পর্যায়ভুক্ত সময় কত?
উত্তর : ১৯০০ বর্তমান।
১৯২. শিশু কারা?
উত্তর : ০-১৮ বছর বয়সী।
১৯৩. আকার অনুসারে শিল্পকে কয়ভাগে ভাগ করা যায়?
উত্তর : ৩ ভাগে।
১৯৪. জনসংখ্যার ঘনত্ব কিভাবে নির্ণয় করা যায়?
উত্তর : মোট জনসংখ্যা, মোট ভূমির আয়তন
১৯৫. বর্তমানে (মার্চ, ২০১১)বাংলাদেশের জনসংখ্যা কত?
উত্তর : ১৪.৯৭ কোটি।
১৯৬. প্রতি বর্গ কিমি জনসংখ্যার ঘনত্ব কত?
উত্তর : ১,০১৫ জন।
১৯৭. বাংলাদেশ কোন অঞ্চলের অন্তর্ভুক্ত?
উত্তর : দ্রুত বর্ধিষ্ণু
১৯৮. বিশ্বের জনসংখ্যার কত ভাগ শহরে বসবাস করে?
উত্তর : ৪০%।
১৯৯. বাংলাদেশে জনপ্রতি কৃষিজমির পরিমাণ কত?
উত্তর : ০.০৫ একর।
২০০. মানুষের দৈনিক গড়ে কত গ্যালন পানি প্রয়োজন?
উত্তর : ৭ গ্যালন
২০১. ঢাকা শহরে দিনে কয় টন বর্জ্য নিচু খোলা জায়গায় ফেলা হয়?
উত্তর : ৯০০ টন।
২০২. মহাদেশীয় ভূত্বকের কত ভাগ পাললিক শিলা?
উত্তর : ৭৫ ভাগ।
২০৩. পামীর মালভূমিতে কত সালে ভূপাতের ফলে কোথায় ভূমিকম্প হয়?
উত্তর : ১৯১১ সাল, তুরস্কে।
২০৪. দিবং নদীর গতি পরিবর্তিত হয় কত সালে?
উত্তর : ১৯৫০ সালে।
২০৫. Tsunami কোন শব্দ? এর অর্থ কী?
উত্তর : জাপানি, পোতাশ্রয়ের ঢেউ।
২০৬. Tsunami কে আরও কী নামে অভিহিত করা হয়?
উত্তর : Wave of train.
২০৭. প্রবহমান দুটি নদীর মধ্যবর্তী ভূমিকে কী বলে?
উত্তর : দোয়াব।
২০৮. যমুনা নদীর উপনদী কোনটি?
উত্তর : তিস্তা ও করতোয়া।
২০৯. নদী উপত্যকার গুলদেখাকে কী বলে?
উত্তর: নদীগর্ভ।
২১০. পৃথিবীর অন্যতম বৃহৎ গিরিখাত কোনটি?
উত্তর : সিন্ধু নদের গিরিখাত।
২১১. সেন্ট লরেন্স নায়াগ্রা জলপ্রপাত কোথায়?
উত্তর : উত্তর আমেরিকা।
২১২. ব-দ্বীপকে ইংরেজিতে কী বলে?
উত্তর : Delta
২১৩. সমগ্র ভূমিরূপ কয়টি ভাগে বিভক্ত ও কী কী?
উত্তর : ৩টি, পর্বত, মালভূমি ও সমভূমি।
২১৪. পর্বত কয় প্রকার?
উত্তর : ৪ প্রকার।
২১৫. ভঙ্গিল পর্বতগুলোর নাম লিখ?
উত্তর : হিমালয়, আল্পস, রকি।
২১৬. ভঙ্গিল পর্বতের প্রধান বৈশিষ্ট্য কী?
উত্তর : ভাঁজ।
২১৭. আগ্নেয় পর্বতের উদাহরণ দাও।
উত্তর : ভিসুভিয়াস, কিলিমানজারো, ফুজিয়ামা।
২১৮. ল্যাকোলিথ পর্বত কোনটি?
উত্তর : USA ল্যাকোলিথ।
২১৯. সমভূমি কত প্রকার ও কি কি?
উত্তর : ২ প্রকার, ক্ষয়জাত ও সঞ্চয়জাত।
২২০. বায়ুতে নাইট্রোজেন ও অক্সিজেনের পরিমাণ কত?
উত্তর : ৭৮.০২ ও ২০.৭১%
২২১. বায়ুমণ্ডলের স্তর কয়টি?
উত্তর : ৬টি।
২২২. কোনগুলো আবহাওয়া ও জলবায়ুর উপাদান?
উত্তর : বায়ুর তাপ, চাপ, প্রবাহ, আদ্রতা ও বারিপাত।

আবিষ্কার + আবিষ্কৃত

১। Internet আবিষ্কৃত হয় 1969 সালে। ২। Email আবিষ্কৃত হয়1971 সালে। ৩। Hotmail আবিষ্কৃতহয়1996সালে। ৪। Google আবিষ্কৃত হয়1998 সালে। ৫। Facebook আবিষ্কৃত হয় 2004 সালে। ৬। Youtube আবিষ্কৃত হয়2005 সালে। ৭। Twitter আবিষ্কৃত হয় 2006 সালে। ৮। বিশ্বে ইন্টারনেট চালু হয়- ১৯৬৯সালে ৯। বাংলাদেশে ইন্টারনেট ব্যবহার চালু হয় ১৯৯৩ সালে। ১০। বাংলাদেশে ইন্টারনেট ব্যবহার সবার জন্য উন্মুক্ত হয় ১৯৯৬ সালে। ১১। বাংলাদেশে 3g চালু হয় 14 OCTOBER, 2012 ১২। বাংলাদেশে স্থাপিত প্রথম কম্পিউটার "IBM-1620 যা স্থাপিত হয়বাংলাদেশ পরমানু শক্তি কমিশনে১৯৬৪সালে ১৩। ২১ মে ২০০৬ সালে কক্সবাজারের ঝিলংজা তে ল্যান্ডিং স্টেশন স্থাপনের মাধ্যমে বাংলাদেশ সাবমেরিন ক্যাবলে যুক্তহয়। ১৪। এক্স-রে আবিষ্কার করেন কে? উত্তর : রনজেন। ১৫। বেতার যন্ত্র আবিষ্কার করেন কে? উত্তর : মার্কিনী। ১৬। ক্যালকুলেটর আবিষ্কার করেন কে? উত্তর : চার্লস ব্যাবেজ ১৭। কম্পিউটার আবিষ্কার করেন কে? উত্তর : আইকেন। ১৮। অণুবীক্ষণ যন্ত্র আবিষ্কার করেন কে? উত্তর : লিউয়েন হুক। ১৯। উড়োজাহাজ আবিষ্কার করেন কে? উত্তর : রাইট ব্রাদারস। ২০। বৈদ্যুতিক বাতি আবিষ্কার করেন কে? উত্তর : টমাস আলভা এডিসন। ২১। রকেট ইঞ্জিন আবিষ্কার করেন কে? উত্তর : রবার্ট গডার্ড। ২২। সেফটি রেজার আবিষ্কার করেন কে? উত্তর : কিংসি জিলেট। ২৩। আপেক্ষিক তত্ত্ব আবিষ্কার করেন কে? উত্তর : আলবার্ট আইনস্টাইন

আবিষ্কার + আবিষ্কৃত

১। Internet আবিষ্কৃত হয় 1969 সালে। ২। Email আবিষ্কৃত হয়1971 সালে। ৩। Hotmail আবিষ্কৃতহয়1996সালে। ৪। Google আবিষ্কৃত হয়1998 সালে। ৫। Facebook আবিষ্কৃত হয় 2004 সালে। ৬। Youtube আবিষ্কৃত হয়2005 সালে। ৭। Twitter আবিষ্কৃত হয় 2006 সালে। ৮। বিশ্বে ইন্টারনেট চালু হয়- ১৯৬৯সালে ৯। বাংলাদেশে ইন্টারনেট ব্যবহার চালু হয় ১৯৯৩ সালে। ১০। বাংলাদেশে ইন্টারনেট ব্যবহার সবার জন্য উন্মুক্ত হয় ১৯৯৬ সালে। ১১। বাংলাদেশে 3g চালু হয় 14 OCTOBER, 2012 ১২। বাংলাদেশে স্থাপিত প্রথম কম্পিউটার "IBM-1620 যা স্থাপিত হয়বাংলাদেশ পরমানু শক্তি কমিশনে১৯৬৪সালে ১৩। ২১ মে ২০০৬ সালে কক্সবাজারের ঝিলংজা তে ল্যান্ডিং স্টেশন স্থাপনের মাধ্যমে বাংলাদেশ সাবমেরিন ক্যাবলে যুক্তহয়। ১৪। এক্স-রে আবিষ্কার করেন কে? উত্তর : রনজেন। ১৫। বেতার যন্ত্র আবিষ্কার করেন কে? উত্তর : মার্কিনী। ১৬। ক্যালকুলেটর আবিষ্কার করেন কে? উত্তর : চার্লস ব্যাবেজ ১৭। কম্পিউটার আবিষ্কার করেন কে? উত্তর : আইকেন। ১৮। অণুবীক্ষণ যন্ত্র আবিষ্কার করেন কে? উত্তর : লিউয়েন হুক। ১৯। উড়োজাহাজ আবিষ্কার করেন কে? উত্তর : রাইট ব্রাদারস। ২০। বৈদ্যুতিক বাতি আবিষ্কার করেন কে? উত্তর : টমাস আলভা এডিসন। ২১। রকেট ইঞ্জিন আবিষ্কার করেন কে? উত্তর : রবার্ট গডার্ড। ২২। সেফটি রেজার আবিষ্কার করেন কে? উত্তর : কিংসি জিলেট। ২৩। আপেক্ষিক তত্ত্ব আবিষ্কার করেন কে? উত্তর : আলবার্ট আইনস্টাইন

ক্যালকুলেটর ছাড়া যে কোন সংখ্যাকে ভাগ করার কিছু কার্যকর টেকনিক

❖ ক্যালকুলেটর ছাড়া যে কোন সংখ্যাকে 5 দিয়ে ভাগ করার একটি effective টেকনিক
(০১) 13/5= 2.6 (ক্যালকুলেটর ছাড়া মাত্র ৩ সেকেন্ডে এটি সমাধান করা যায়)
টেকনিকঃ 5 দিয়ে যে সংখ্যাকে ভাগ করবেন তাকে 2 দিয়ে গুণ করুন তারপর ডানদিক থেকে 1 ঘর আগে দশমিক বসিয়ে দিন। কাজ শেষ!!! 13*2=26, তারপর থেকে 1 ঘর আগে দশমিক বসিয়ে দিলে 2.6 ।
(০২) 213/5=42.6 (213*2=426) 0.03/5= 0.006 (0.03*2=0.06 যার একঘর আগে দশমিক বসালে হয় 0.006) 333,333,333/5=66,666,666.6 (এই গুলা করতে আবার ক্যালকুলেটর লাগে না কি!)
(০৩) 12,121,212/5= 2,424,242.4
এবার নিজে ইচ্ছেমত 5 দিয়ে যে কোন সংখ্যাকে ভাগ করে দেখুন, ৩.৫ সেকেন্ডের বেশি লাগবে না!!
❖ ক্যালকুলেটর ছাড়া যে কোন সংখ্যাকে 25 দিয়ে ভাগ করার একটি effective টেকনিক
০১. 13/25=0.52 (ক্যালকুলেটর ছাড়া মাত্র ৩ সেকেন্ডে এটিও সমাধান করা যায়)
টেকনিকঃ 25 দিয়ে যে সংখ্যাকে ভাগ করবেন তাকে 4 দিয়ে গুণ করুন তারপর ডানদিক থেকে 2 ঘর আগে দশমিক বসিয়ে দিন। কাজ শেষ!!! 13*4=52, তারপর থেকে 2 ঘর আগে দশমিক বসিয়ে দিলে 0.52 ।
০২. 210/25 = 8.40
০৩. 0.03/25 = 0.0012
০৪. 222,222/25 = 8,888.88
০৫. 13,121,312/25 = 524,852.48
❖ ক্যালকুলেটর ছাড়া যে কোন সংখ্যাকে 125 দিয়ে ভাগ করার একটি effective টেকনিক
০১. 7/125 = 0.056 টেকনিকঃ 125 দিয়ে যে সংখ্যাকে ভাগ করবেন তাকে 8 দিয়ে গুণ করুন তারপর ডানদিক থেকে 3 ঘর আগে দশমিক বসিয়ে দিন। কাজ শেষ!!! 7*8=56, তারপর থেকে 3 ঘর আগে দশমিক বসিয়ে দিলে 0.056 ।
০২. 111/125 = 0.888
০৩. 600/125 = 4.800
কোন সংখ্যা কাকে দিয়ে বিভাজ্য.....
বিভাজ্যতা বলতে বুঝায় একটি সংখ্যা অপর একটি সংখ্যা দ্বারা নিঃশেষে বিভাজ্য কি না। একটু সহজভাবে বলা যায়, একটি সংখ্যাকে যদি অপর একটি সংখ্যা ভাগ করলে ভাগশেষ শূন্য হয়, তবে প্রথম সংখ্যাটি দ্বিতীয় সংখ্যা দ্বারা নিঃশেষে বিভাজ্য।
১ এর বিভাজ্যতাঃ- যে কোন সংখ্যাই ১ দিয়ে বিভাজ্য।
২ দ্বারা বিভাজ্যতাঃ
------------------- 
আমরা সবাই জানি যে কোনো জোড় সংখ্যাই ২ দ্বারা বিভাজ্য। অর্থাৎ যে সব সংখ্যা জোড়( ২, ৪, ৬, ৮, ১০, ১২, ...... ) তারাই ২ দিয়ে বিভাজ্য। আরও সহজভাবে বলা যায়, যে সব সংখ্যার শেষ অংক( ২, ৪, ৬, ৮, ০ ) তারাই ২ দ্বারা বিভাজ্য।
যেমনঃ ৫৬৪৮, ৪৫৫৬, ৫৬২৩৫১২ ইত্যাদি।
৩ দ্বারা বিভাজ্যতাঃ 
-------------------
কোন সংখ্যার অঙ্কগুলোর যোগফল যদি ৩ দ্বারা বিভাজ্য হয় তাহলে সংখ্যাটিও ৩ দ্বারা বিভাজ্য হবে।
যেমন ১৪১ এর ক্ষেত্রে ১+৪+১=৬, যা ৩ দ্বারা বিভাজ্য। তাই ১৪১ সংখ্যাটি ৩ দ্বারা বিভাজ্য। কিন্তু যেমন ধরুণ ২৩৮ এর ক্ষেত্রে ২+৩+৮=১৩, যা ৩ দ্বারা বিভাজ্য নয়, সুতরাং ২৩৮ তিন দ্বারা অবিভাজ্য। 
অঙ্কগুলোর যোগফল বেশি বড় হয়ে গেলে (যদি যোগফল দেখে একবারে বোঝা না যায়) যোগফলের জন্যই আবার নিয়মটি প্রয়োগ করুন।
ধরে নিলাম যোগফল আবার অনেক বড় সংখ্যা হল। তখন যোগফলের অংক গুলো যোগ করে আবার দেখলে পাওয়া যাবে তা ৩ দিয়ে বিভাজ্য কি না। সহজ একটি উদাহরন দেয়া যাক। ১৭৬০৭৯৩৭৬২৭৫ সংখ্যাটির অংক গুলোর যোগফল হচ্ছে ৬০। এখন ৬০ এর অংকগুলোর যোগফল(০+৬)= ৬, -- যা ৩ দিয়ে বিভাজ্য। সুতরাং ১৭৬০৭৯৩৭৬২৭৫ সংখ্যাটি ৩ দ্বারা বিভাজ্য। এরকম আরো অনেক উদাহরন করলে দেখা যাবে কাজটি অনেক সহজ।যেমনঃ ২০৮৭১১২, ৫৯২৩৮ ইত্যাদি।
৪ দ্বারা বিভাজ্যতাঃ 
-------------------
একটি সংখ্যা ৪ দিয়ে বিভাজ্য কি না তা দেখতে হলে সংখ্যাটির শেষ ২ টা অংক ৪ দিয়ে বিভাজ্য কি না তা চেক করতে হবে।অর্থাৎ কোন সংখ্যার দশক ও এককের ঘরের অঙ্ক নিয়ে গঠিত সংখ্যা ৪ দিয়ে বিভাজ্য হলে সংখ্যাটিও ৪ দ্বারা বিভাজ্য হবে। 
যেমন ১১৬ এর ক্ষেত্রে ১৬, যা ৪ দিয়ে বিভাজ্য, তাই ১১৬ ও ৪ দিয়ে বিভাজ্য। আবার ৫৬০ এর ৬০ যেহেতু ৪ দিয়ে বিভাজ্য, তাই ৫৬০ ও বিভাজ্য।
৫ দ্বারা বিভাজ্যতাঃ
-------------------
এটাও আমরা সবাই ভালো করেই জানি এবং কাজে লাগাই। সংখ্যার এককের ঘরের অঙ্ক ০ বা ৫ হলে সেই সংখ্যা ৫ দ্বারা বিভাজ্য। যেমন, ১০৫, ৩০৬০, ৯৬৫ ইত্যাদি।
৬ দ্বারা বিভাজ্যতাঃ
-------------------
৬ সংখ্যাটি ২ এবং ৩ এর গুণফল। তাই যে সংখ্যা ২ ও ৩ উভয় সংখ্যা দ্বারা বিভাজ্য হবে, সেটাই ৬ দ্বারা বিভাজ্য হবে। আরো সহজ করে বললে, সংখ্যাটি হবে জোড় এবং অঙ্কগুলোর যোগফল তিন দ্বারা বিভাজ্য হবে। জোড় না হলেই বাদ! জোড় হলেই শুধু তিন এর পরীক্ষা -ব্যাস!
অর্থাৎ ২ ও ৩ এর বিভাজ্যতা চেক করতে হবে। অর্থাৎ সংখ্যাটি যদি জোড় হয় এবং সংখ্যাটি যদি ৩ দ্বারা বিভাজ্য হয় তবেই সংখ্যাটি ৬ দ্বারা বিভাজ্য।
যেমন, ১২০ একটি জোড় সংখ্য এবং তিন দ্বারা বিভাজ্য (কারণ ১+২+০=৩), তাই ১২০ ছয় দ্বারা বিভাজ্য। একইভাবে, ৭৮০ জোড় সংখ্যা এবং ৭+৮+০=১৫, যা ৩ দ্বারা বিভাজ্য, তাই ৭৮০, ছয় দ্বারা বিভাজ্য।
৭ দ্বারা বিভাজ্যতাঃ
-------------------
এককের অঙ্ককে বর্গ করে সংখ্যাটির বাকী অংশ থেকে বিয়োগ দিন। ভাগফল ৭ দ্বারা ভাগযোগ্য হলেই কেল্লাফতে!!!
যেমন, ৬৭২ হলে ৬৭-৪=৬৩। সুতরাং ৬৩/৭ =৯। ইউরেকা! সংখ্যাটি বড় হলে একই প্রক্রিয়ার পুনরাবৃত্তি করা যাবে।
যেমন, ৪৫১৭৮ হলে ৪৫১৭-৬৪=৪৪৫৩। আবার ৪৪৫-৯ = ৪৩৬, পুনরায় ৪৩-৩৬ = ৭ যা কাঙ্খিত। তাই কেল্লাফতে!!!
অথবাঃ 
সংখ্যাটির প্রতিটি অংকের ক্ষেত্রে ভাগশেষের সাথে ৩ গুন করে প্রতিটি অংকের সাথে যোগ করে যোগফলকে ৭ দিয়ে ভাগ করে ভাগশেষ নির্নয় করতে হবে। সর্বশেষ ভাগশেষ যদি ০ হয় তবেই সংখ্যাটি ৭ দিয়ে বিভাজ্য।
৮ দ্বারা বিভাজ্যতাঃ 
-------------------
কোন সংখ্যার সর্বশেষ তিন অঙ্কের সমন্বয়, মানে শতক, দশক ও এককের অঙ্কের সমন্বয় যদি ৮ দ্বারা বিভাজ্য হয়, তাহলে ঐ সংখ্যাটি ৮ দ্বারা বিভাজ্য হয়। অর্থাৎ 
কোন সংখ্যা যদি ৩ বা তার চেয়ে বেশি অংক বিশিষ্ট হয় তবে ৮ দিয়ে বিভাজ্যতা চেক করতে শুধুমাত্র শেষ ৩ অংক চেক করতে হবে তা ৮ দিয়ে বিভাজ্য কি না। যদি শেষ ৩ অংক ৮ দিয়ে বিভাজ্য হয় তবেই সংখ্যাটি ৮ দিয়ে বিভাজ্য।
যেমন ৯৬৪০ আট দ্বারা বিভাজ্য কারণ ৬৪০/৮=৮০। তবে এ প্রক্রিয়া ঝামেলাপূর্ণ মনে হতে পারে। কিন্তু ,মনে করুন আপনার কাছে আছে একটি বিশাল সংখ্যা -20,233,322,496। এখন 496 কেই 8 দ্বারা ভাগ দিলেই আপনি বুঝে ফেলবেন রহস্য!
৯ দ্বারা বিভাজ্যতাঃ
-------------------
তিন এর নিয়মের মতোই অঙ্কগুলোর যোগফল ৯ দ্বারা বিভাজ্য হতে হবে। 
যেমন ৭২১৮ এর জন্য ৭+২+১+৮=১৮ যা ৯ দিয়ে ভাগযোগ্য। 10,006,470 এর জন্য ১+৬+৪+৭=১৮, ফলে এটি ৯ দ্বারা বিভাজ্য হতে বাধ্য।
১০ দ্বারা বিভাজ্যতাঃ
-------------------
এটাও সবার জানা এবং মানা (মানে মানা হয়)। অর্থ্যাৎ এককের ঘরে ০ থাকতে হবে তবুও নিরস উদাহরণ দিচ্ছি- ১১০, ৭৬০, ১০০৩৭৭৩০ ইত্যাদি।
১১ দ্বারা বিভাজ্যতাঃ
-------------------
১১ এর পরীক্ষায় পাস করতে হলে সংখ্যাটির একটার পর একটা পর্যায়ক্রমিক সংখ্যার যোগফল ও বাকী সংখ্যাগুলোর যোগফলের পার্থক্য ১১ দ্বারা বিভাজ্য হতে হবে। অস্পষ্ট লাগলে উদাহরণে পরিষ্কার হয়ে যাবে। 
যেমন ১০৮২৪ এর জন্যে (১+৮+৪)-(০+২)= ১৩-২=১১। ফলে, ১০,৮২৪ এগার দিয়ে বিভাজ্য।
একইভাবে- ২৫, ৭৮৪ এর ক্ষেত্রে- (২+৭+৪) - ( ৫+৮)=১৩-১৩=০ । আর ০ ও তো ১১ দিয়ে ভাগ যায় (০ বার!!!)।
বিভাজ্যতা সূত্রঃ ভাজ্য= ভাজক * ভাগফল + ভাগশেষ। [যেখানে ভাগশেষ < ভাজক।]